দর্শনাসহ আশপাশ এলাকায় বিরাজ করছে ডাকাতি আতঙ্ক সম্ভ্রম ও সম্পদ রক্ষায় শুরু হয়েছে রাত পাহারা দর্শনা অফিস: চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে ডাকাতি ও নারী সম্ভ্রমহানি আতঙ্কের পর এবার এ আতঙ্কে ভুগছে দর্শনাবাসী। দীর্ঘদিন ধরে সদর উপজেলার বেগমপুর, তিতুদহ, নেহালপুর ও গড়াইটুপি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে একের পর এক অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের ঘটনা ঘটলেও কোনো প্রকার প্রতিকার হয়নি। বাধ্য হয়েই অনেকেকেই সম্ভ্রম ও জীবন বাঁচাতে ঘরবাড়ি ভেঙে নিয়ে পাড়ি জমাতে হয়েছে অন্যত্র। যাদের যাওয়ার কোনো ঠিকানা নেই তারা বাধ্য হয়েই নিজ বাড়িতে নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছে। দিনের পর দিন চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, বোমাবাজি ও সম্ভ্রমহানিসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে দুর্বৃত্তরা। এ পর্যন্ত পুলিশ ঘটনার নেপথ্যের নায়কদের ধরতে পারেনি। ২/১ জন চুনোপুটি ধরলেও তিমিরেই থেকে গেছে শীর্ষ সন্ত্রাসীরা। চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার পর এবার পবিত্র মাহে রমজানের শুরুতেই দর্শনায় এ ধরনের আতঙ্ক ছড়িয়েছে। গত ৩/৪ দিন ধরে দর্শনার বিভিন্ন মহল্লায় ডাকাতি, অপহরণ ও সম্ভবহানি আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। এরই মধ্যে দর্শনার কয়েকটি মহল্লায় রাত পাহারা শুরু করেছে মহল্লাবাসী। কোনো কোনো পরিবারের যুবতী ও সুন্দরী মহিলাদের এক ঘরে তালাবদ্ধ করে রাখা হয়েছে বলেও উঠেছে গুঞ্জন। এছাড়া কোনো কোনো পরিবারের মহিলাদের অন্যত্র পাঠিয়ে দেয়া হচ্ছে বলেও জানা গেছে। অপরাধীচক্রের সদস্যরা গ্রাম বা মহল্লার সীমান্তবর্তী নির্জন বাড়িগুলো বাছাই করে হানা দিচ্ছে। এ চক্রের সদস্যরা লুটপাটের পাশাপাশি নারীদের সম্ভবহানির ঘটনা ঘটাচ্ছে বলে গুঞ্জন শোনা গেলেও লোকলজ্জার ভয়ে অনেকেই মুখ খুলছে না। পার্শ্ববর্তী ইউনিয়নগুলোতে একের পর এক ডাকাতি ও সম্ভমহানির ঘটনায় সন্ধ্যার পর পরই এ আতঙ্কে ভুগছে দর্শনার বিভিন্ন মহল্লাবাসী। দর্শনা দক্ষিণচাঁদপুর, হল্টস্টেশনপাড়া, বাসস্ট্যান্ডসহ বেশ কয়েকটি মহল্লায় শুরু হয়েছে রাত পাহারা। সম্প্রতি সময়ে দর্শনায় নিত্য নতুন মুখের মানুষের আনাগোনা ও অচেনা-অজানা পরিবারের বাসাভাড়ায় বসবাস লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এলাকাবাসী দাবি তুলে বলেছে, পুলিশের টহল বাড়ানো জরুরি, সেক্ষেত্রে পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে লোকবল বাড়ানোর ব্যাপারে পুলিশ সুপারের সুদৃষ্টি কামনা করেছে। এ ব্যাপারে দর্শনা আইসি ইনচার্জ ইন্সপেক্টর শোনিত কুমার গায়েন বলেছেন, রমজান মাসে চুরি, ডাকাতি রোধসহ নিশ্চিন্তে ঘুমের জন্য দর্শনায় রাত পাহারার ব্যবস্থা করেছে।

োদর্শনা অফিস: চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে ডাকাতি ও নারী সম্ভ্রমহানি আতঙ্কের পর এবার এ আতঙ্কে ভুগছে দর্শনাবাসী। দীর্ঘদিন ধরে সদর উপজেলার বেগমপুর, তিতুদহ, নেহালপুর ও গড়াইটুপি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে একের পর এক অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের ঘটনা ঘটলেও কোনো প্রকার প্রতিকার হয়নি। বাধ্য হয়েই অনেকেকেই সম্ভ্রম ও জীবন বাঁচাতে ঘরবাড়ি ভেঙে নিয়ে পাড়ি জমাতে হয়েছে অন্যত্র। যাদের যাওয়ার কোনো ঠিকানা নেই তারা বাধ্য হয়েই নিজ বাড়িতে নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছে। দিনের পর দিন চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, বোমাবাজি ও সম্ভ্রমহানিসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে দুর্বৃত্তরা। এ পর্যন্ত পুলিশ ঘটনার নেপথ্যের নায়কদের ধরতে পারেনি। ২/১ জন চুনোপুটি ধরলেও তিমিরেই থেকে গেছে শীর্ষ সন্ত্রাসীরা। চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার পর এবার পবিত্র মাহে রমজানের শুরুতেই দর্শনায় এ ধরনের আতঙ্ক ছড়িয়েছে। গত ৩/৪ দিন ধরে দর্শনার বিভিন্ন মহল্লায় ডাকাতি, অপহরণ ও সম্ভবহানি আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। এরই মধ্যে দর্শনার কয়েকটি মহল্লায় রাত পাহারা শুরু করেছে মহল্লাবাসী। কোনো কোনো পরিবারের যুবতী ও সুন্দরী মহিলাদের এক ঘরে তালাবদ্ধ করে রাখা হয়েছে বলেও উঠেছে গুঞ্জন। এছাড়া কোনো কোনো পরিবারের মহিলাদের অন্যত্র পাঠিয়ে দেয়া হচ্ছে বলেও জানা গেছে। অপরাধীচক্রের সদস্যরা গ্রাম বা মহল্লার সীমান্তবর্তী নির্জন বাড়িগুলো বাছাই করে হানা দিচ্ছে। এ চক্রের সদস্যরা লুটপাটের পাশাপাশি নারীদের সম্ভবহানির ঘটনা ঘটাচ্ছে বলে গুঞ্জন শোনা গেলেও লোকলজ্জার ভয়ে অনেকেই মুখ খুলছে না। পার্শ্ববর্তী ইউনিয়নগুলোতে একের পর এক ডাকাতি ও সম্ভমহানির ঘটনায় সন্ধ্যার পর পরই এ আতঙ্কে ভুগছে দর্শনার বিভিন্ন মহল্লাবাসী। দর্শনা দক্ষিণচাঁদপুর, হল্টস্টেশনপাড়া, বাসস্ট্যান্ডসহ বেশ কয়েকটি মহল্লায় শুরু হয়েছে রাত পাহারা। সম্প্রতি সময়ে দর্শনায় নিত্য নতুন মুখের মানুষের আনাগোনা ও অচেনা-অজানা পরিবারের বাসাভাড়ায় বসবাস লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এলাকাবাসী দাবি তুলে বলেছে, পুলিশের টহল বাড়ানো জরুরি, সেক্ষেত্রে পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে লোকবল বাড়ানোর ব্যাপারে পুলিশ সুপারের সুদৃষ্টি কামনা করেছে। এ ব্যাপারে দর্শনা আইসি ইনচার্জ ইন্সপেক্টর শোনিত কুমার গায়েন বলেছেন, রমজান মাসে চুরি, ডাকাতি রোধসহ নিশ্চিন্তে ঘুমের জন্য দর্শনায় রাত পাহারার ব্যবস্থা করেছে।