শোক সংবাদ

আহাদ আলী মোল্লার বড় মামা হাজরাহাটির দনু মন্ডলের ইন্তেকাল
স্টাফ রিপোর্টার: সাংবাদিক আহাদ আলী মোল্লার বড় মামা হাজরাহাটি গ্রামের প্রবীণ ব্যক্তিত্ব দনু ম-ল ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহে ……..রাজেউন)। গতকাল সোমবার দুপুরে নিজ বাড়িতে তিনি মারা যান। গতকালই বাদ মাগরিব গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়। দনু মন্ডল কয়েক মাস ধরে বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন।
জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার হাজরাহাটি জোড়গাছাপাড়ার মৃত সিয়াছদ্দিন মন্ডলের বড় ছেলে দনু ম-ল (৮৫) ছিলেন দৈনিক মাথাভাঙ্গার বার্তা সম্পাদক আলমডাঙ্গার সৃজনী মডেল মাধ্যমিক বিদ্যাপীঠের প্রধান শিক্ষক আহাদ আলী মোল্লার বড় মামা। দনু মন্ডল বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন সমস্যায় কয়েক মাস ধরে ভুগছিলেন। গতকাল সোমবার সকাল থেকেই তার অবস্থা মুমূর্ষু হয়ে ওঠে। বেলা ১টা ৫০ মিনিটে নিজ বাড়িতে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। গতকালই বাদ মাগরিব মরহুমের ছেলে নজরুল ইসলাম পিতার জানাজা পড়ান। পরে পারিবারিক কবরস্থানে দনু মন্ডলকে দাফন করা হয়। মৃত্যুকালে দনু মন্ডল স্ত্রী, ৫ ছেলে, ৩ মেয়ে নাতিনাতকুরসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। সাংবাদিক ছড়াস¤্রাট আহাদ আলী মোল্লার মামার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন দৈনিক মাথাভাঙ্গার সম্পাদক প্রকাশক সরদার আল আমিনসহ মাথাভাঙ্গায় কর্মরত সকল সাংবাদিক। তারা প্রয়াত দনু মন্ডলের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। সেই সাথে মামা দনু মন্ডলের আত্মার মাগফেরাত কামনায় সকলের দোয়া কামনা করেছেন সাংবাদিক আহাদ আলী মোল্লা।

 

ঝিনাইদহের মধুহাটি ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতির ইন্তেকাল
বাজার গোপালপুর প্রতিনিধি: ঝিনাইদহ সদর উপজেলার মধুহাটি ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি বর্তমান সদর থানা বিএনপির মৎস্য ও প্রাণী বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মোমিন মালিথা (৭০) হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহে………রাজেউন)। গতকাল সোমবার যশোরের একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা দেড়টার দিকে তিনি ইন্তেকাল করেন। তিনি বাজার গোপালপুর গ্রামের মৃত. ইসমাইল হোসেন মালিথার ছেলে।
পরিবারের সদস্যরা জানান, গতকাল সকাল সাড়ে ১০টার দিকে আব্দুল মোমিন মালিথা বাজার গোপালপুর গ্রামের নিজ বাড়িতে বুকে ব্যথা অনুভব করেন। সে সময় তাকে দ্রুত ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নেয়া হয়। অবস্থার কোনো উন্নতি না হলে নিকটজনদের সিন্ধান্তে কর্তব্যরত চিকিৎসক যশোরে রেফার করেন। সেখানেই একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী ৩ ছেলে ১ মেয়ে ও নাতি-নাতনিসহ অসংখ্য গুণগ্রহী রেখে গেছেন। তার মৃৃত্যুতে পরিবারে শোকের ছায়া নেমে আসে।