প্রাথমিক ও জেএসসি পরীক্ষা : ইংরেজি ও গণিতের প্রভাবে খারাপ ফল

গতবারের চেয়ে পাসের হার জেএসসিতে ১০ ও পিইসিতে ৩ শতাংশ কমেছে
মাথাভাঙ্গা ডেস্ক: ইংরেজি ও গণিতে খারাপ করার কারণে এবার জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট ও জুনিয়র দাখিল পরীক্ষায় পাসের হার কমেছে। গতবারের চেয়ে এই পরীক্ষায় এবার পাসের হার প্রায় ১০ শতাংশ কমেছে।
শুধু পাসের হারে নয়, জিপিএ’র সংখ্যায় গতবারের চেয়ে এবার পিছিয়ে। গতবারের চেয়ে এবার জিপিএ-৫ কমেছে প্রায় ৬০ হাজার। বিশেষ করে কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে পাসের হারে বিপর্যয় হয়েছে। এ বোর্ডে এবার পাস করেছে ৬২ দশমিক ৮৩ শতাংশ, যা সার্বিক পাসের হারে প্রভাব ফেলেছে।
এবার প্রাথমিক এবং ইবতেদায়ী সমাপনীতেও পাসের হার কমেছে। গতবারের চেয়ে প্রাথমিকে ৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ এবং ইবতেদায়ীতে প্রায় ৩ শতাংশ পাসের হার কমেছে। এ ক্ষেত্রেও ইংরেজি এবং গণিতের প্রভাব পড়েছে।
গতকাল শনিবার একযোগে প্রকাশিত হয়েছে জেএসসি ও জেডিসি, পিইসি ও ইবতেদায়ী সমাপনী পরীক্ষার ফল। শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান গতকাল সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে এসব পরীক্ষার ফলাফলের কপি হস্তান্তর করেন। পরে দুপুরে শিক্ষামন্ত্রী এবং এর আগে প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী পৃথক সংবাদ সম্মেলন করে ফল সম্পর্কে বিস্তারিত জানান।
সারাদেশের প্রায় অর্ধকোটি পরিবারে এখন উচ্ছ্বাস। বইছে আনন্দের বন্যা। ভালো ফল করে নেচে গেয়ে উৎসব করছে শিক্ষার্থীরা।
অষ্টম বারের মতো অনুষ্ঠিত জেএসসি (অষ্টম শ্রেণি) পরীক্ষায় আটটি বোর্ডে গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ১০ শতাংশ। মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত জেডিসি পরীক্ষায় পাসের হার ৮৬ দশমিক ৮০ শতাংশ। আর সার্বিক পাসের হার ৮৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ। আর প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনীতে পাসের হার ৯৫ দশমিক ১৮ শতাংশ ও ইবতেদায়ী সমাপনীতে পাসের হার ৯২ দশমিক ৯৪ শতাংশ।
ফল সংগ্রহের জন্য বাবা-মাকে নিয়ে দুুপুরেই শিক্ষার্থীরা উপস্থিত হয় স্কুল প্রাঙ্গণে। ফল ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে আনন্দে মেতে ওঠে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা। কোথাও কোথাও ছিলো অন্যরকম আয়োজন। স্কুলে গিয়ে দেখা গেছে, ড্রামের তালে তালে নেচে-গেয়ে শিশুরা বাবা-মায়ের সাথে আনন্দ করছে। ভালো ফলের কারণে অনেকের চোখে ছিলো আনন্দ অশ্রুও। মিষ্টির দোকানগুলোতেও উপচেপড়া ভিড় দেখা গেছে।
এবার জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষায় মোট ২৪ লাখ ৮২ হাজার ৩৪২ জন অংশ নিয়ে পাস করেছে ২০ লাখ ১৮ হাজার ২৭১ জন। এরমধ্যে জেএসসিতে অংশ নেয় ২১ লাখ ৩ হাজার ৭৬৩ জন, পাস করেছে ১৭ লাখ ৭ হাজার ২৪ জন। জেডিসিতে ৩ লাখ ৭৮ হাজার ৫৭৯ পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করেছে ৩ লাখ ১১ হাজার ২৪৭। গতবারের চেয়ে জেএসসিতে এবার পাসের হার ও জিপিএ-৫ কমেছে। জেএসসিতে পাসের হার কমেছে ৯ দশমিক ৭৯ শতাংশ। জেডিসিতেও কমেছে ৭ দশমিক ২২ শতাংশ।
জেএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৮৪ হাজার ৩৭৯। এবার জেডিসিতে জিপিএ ৫ পেয়েছে ৭ হাজার ২৩১ জন। গতবার এ সংখ্যা ১২ হাজার ৫২৯ জন ।
ঢাকা বোর্ডে পাসের হার শতকরা ৮১ দশমিক ৬৬ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৬ হাজার ৮৪৮ জন। রাজশাহী বোর্ডে পাসের হার ৯৫ দশমিক ৫৪ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৭ হাজার ৬৩৩ জন। কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬২ দশমিক ৮৩ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮ হাজার ৮৭৫ জন শিক্ষার্থী। যশোর বোর্ডে পাসের হার শতকরা ৮৩ দশমিক ৪২ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪ হাজার ৬১২। চট্টগ্রাম বোর্ডে পাসের হার শতকরা ৮১ দশমিক ১৭ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০ হাজার ৩১৫। বরিশাল বোর্ডে মোট পাসের হার ৯৬ দশমিক ৩২ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮ হাজার ৪৩১। সিলেট বোর্ডে পাসের হার শতকরা ৮৯ দশমিক ৪১ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ হাজার ৬২১। দিনাজপুর বোর্ডে পাসের হার ৮৮ দশমিক ৩৮ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০ হাজার ৬২। মাদরাসা বোর্ডে পাসের হার ৮৬ দশমিক ৮০ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ হাজার ২৩১ জন।
প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনীর দুটি পরীক্ষায় ২৯ লাখ ৫০ হাজার ৬১৫ শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে পাস করেছে ২৮ লাখ ২ হাজার ৭১৫ জন। প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় ২৬ লাখ ৯৬ হাজার ২১৬ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। মোট ২৫ লাখ ৬৬ হাজার ২৭১ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৯৫ দশমিক ১৮ ভাগ। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ লাখ ৬২ হাজার ৬০৯। এবার প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনীতে পাসের হার ৯৫ দশমিক ১৮ শতাংশ ও ইবতেদায়ী সমাপনীতে পাসের হার ৯২ দশমিক ৯৪ শতাংশ। এবার প্রাথমিকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ লাখ ৬২ হাজার ৬০৯ জন। অপরদিকে ইবতেদায়ীতে পেয়েছে ৫ হাজার ২৩ জন। ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় মোট ২ লাখ ৫৪ হাজার ৩৯৯ ছাত্র-ছাত্রী অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে ১ লাখ ২৯ হাজার ৭০৩ জন ছাত্র এবং ১ লাখ ২৪ হাজার ৬৯৬ জন ছাত্রী। ২ লাখ ৩৬ হাজার ৪৪৪ জন সকল বিষয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৯২ দশমিক ৯৪ ভাগ। উত্তীর্ণদের মধ্যে ১ লাখ ১৯ হাজার ৯৪৪ জন ছাত্র এবং ১ লাখ ১৬ হাজার ৫০০ জন ছাত্রী। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৫ হাজার ২৩ জন। তন্মধ্যে ছাত্র ২ হাজার ৬০৭ জন এবং ছাত্রী ২ হাজার ৪১৬ জন।
ইংরেজি ও গণিতে পাসের হার কমায় সার্বিক পাসের হার কমেছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষাবোর্ডগুলোর চেয়ারম্যানরা। গতবছর জেএসসি-জেডিসিতে পাসের হার ছিলো ৯৩ দশমিক ০৬ শতাংশ। এবার পাসের হার কমে হয়েছে ৮৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ। সে হিসাবে পাসের হার কমেছে ৯ দশমিক ৪১ শতাংশ।
বিষয়ভিত্তিক ফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গতবার কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে ৯২ দশমিক ০৮ শতাংশ। এবার এ বোর্ডে পাসের হার ৭০ দশমিক ৭০ শতাংশ। গতবারের চেয়ে এবার ঢাকা বোর্ডে ইংরেজিতে পাসের হার কমেছে ৫ দশমিক ৮৯ শতাংশ। সংশ্লিষ্টদের বক্তব্য, শিক্ষার্থীরা এখনও গণিত ও ইংরেজিতে দুর্বল রয়েছে। এর প্রমাণ এবারের পরীক্ষার ফল। মাদরাসা শিক্ষাবোর্ডে পাসের হারে ইংরেজি ও আরবি বিষয়ে পিছিয়ে রয়েছে বলে জানিয়েছেন মাদরাসা শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোহাম্মদ ছায়েফউল্লাহ।
সব বোর্ডেই ইংরেজিতে পাসের হার গতবারের চেয়ে অনেক কম। যশোর বোর্ডে গতবারের চেয়ে পাসের হার কমেছে প্রায় ৬ শতাংশ। এবার এ বোর্ডে ইংরেজিতে পাসের হার ৯০ দশমিক ৬৬ শতাংশ।
গণিতের ক্ষেত্রেও একই চিত্র। গতবারের চেয়ে এবার গণিতে পাসের হার প্রায় ৪ শতাংশ কমেছে। গতবার গণিতে পাস করেছিলো ৯৭ দশমিক ১৮ শতাংশ। ঢাকা বোর্ডে এবার গণিতে পাস গতবারের চেয়ে কমেছে ৬ শতাংশ। এবার এ বোর্ডে পাস করেছে ৯১ দশমিক ৩৯ শতাংশ। যশোরে গণিতে পাসের হার গতবারের চেয়ে ১০ শতাংশ কমেছে। এবার এ বোর্ডে পাস করেছে ৮৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ।
প্রাথমিকেও ইংরেজি এবং গণিতে পাসের হার কমেছে। বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বাংলায় ৯৮ দশমিক ৯০ শতাংশ, ইংরেজিতে ৯৭ দশমিক ৫০ শতাংশ, গণিতে ৯৮ দশমিক ২১ শতাংশ, বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়ে ৯৯ দশমিক ২৩ শতাংশ, প্রাথমিক বিজ্ঞানে ৯৯ দশমিক ৪৮ শতাংশ এবং ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা বিষয়ে ৯৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ পাস করেছে। তবে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, যেভাবে আমাদের এগিয়ে যাওয়ার কথা ছিলো তার চেয়ে আমরা পেছনে আছি। তবে শিক্ষার মানোন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি।
চুয়াডাঙ্গা ভি.জে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে এবার জেএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলো ৩০৫ জন শিক্ষার্থী। এরমধ্যে জিপিএ ৫ পেয়েছে ৬৮ জন, এ পেয়েছে ১২০জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১৬ জন। ভি.জে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের চেয়ে সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের মেয়েরাই এবার সেরা ফলাফল করেছে। এবছর এ প্রতিষ্ঠান থেকে জেএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয় ২৮৫। এরমধ্যে জিপিএ ৫ পেয়েছে ৯৯, ১১৬ জন এ এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৬ জন। চুয়াডাঙ্গা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে জেএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয় ১৪৪ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩ জন, এ পেয়েছে ১৪ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৬৭ জন।
চুয়াডাঙ্গা আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে জেএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয় ১০৮ জন। কেউই জিপিএ-৫ পায়নি, এ পেয়েছে ১৪ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৪৯ জন। ঝিনুক বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১৩৬ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ জন, এ পেয়েছে ৪১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১৭ জন। চুয়াডাঙ্গা একাডেমি থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১২৭ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ জন, এ পেয়েছে ১১ জন ও অকৃতকার্য হয়েছে ৬৯ জন। এমএ বারী মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ২০৫ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ জন, এ পেয়েছে ১৯ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৬৪ জন। আল হেলাল নি¤œ ইসলামি একাডেমি থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ২৮ জন। কেউই জিপিএ ৫ এবং এ পায়নি। অকৃতকার্য হয়েছে ১৫ জন। রাহেলা খাতুন গার্লস একাডেমি থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৭৭ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন, এ পেয়েছে ৭ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২৪ জন। নীলমণিগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে জেএসসি পরীক্ষায় ২৩০ জন অংশ নিয়ে জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৩ জন, এ পেয়েছে ৭৪ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২৭ জন। নীলমণিগঞ্জ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে জেএসসি পরীক্ষায় ৪৯ জন অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন, এ পেয়েছে ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১৭ জন। সরোজগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৩৫২ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২৫ জন, এ পেয়েছে ৫৬ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৪২ জন। সাদেমান নেছা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৮৪ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৫ জন, এ পেয়েছে ১০ জন। সোহরাওয়ার্দ্দী স্মরণী বিদ্যাপীঠ থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ২১৬ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৬ জন, এ পেয়েছে ৩৪ জন। সাড়াবাড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে মোট ১০৩ জন জেএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। এ প্লাস পেয়েছে ৭জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৪৫ জন। মাখালডাঙ্গা দীননাথপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে মোট ৯৪ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে একজন জিপিএ ৫ পেয়েছে, এ পেয়েছে ৬ জন। তিতুদহ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১১৯ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৪ জন, এ পেয়েছে ২১ জন। সীমান্ত মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৮১ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৪ জন, এ পেয়েছে ৯ জন। বেগমপুর যদুপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৯১ জন। কেউ জিপিএ ৫ না পেলেও এ পেয়েছে ৩ জন। কাথুলি মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৯৭ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ জন, এ পেয়েছে ৮জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২৬ জন। কুকিয়া চাঁদপুর আদর্শ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৩৫ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ জন, এ পেয়েছে ৪ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১০ জন। কোটালী মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এবার জেএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয় ৭৬ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ জন, এ পেয়েছে ৮ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২৩ জন। কুতুবপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৭৫ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ জন, এ পেয়েছে ৫ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১০ জন। মহম্মদজমা ডিএএসএস নি¤œ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৭১ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ জন, এ পেয়েছে ৩ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১০ জন। শ্রীকোল বোয়ালিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১১২ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ জন, এ পেয়েছে ১৮ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২৭ জন। হিজলগাড়ি মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ২১৬ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৬ জন, এ পেয়েছে ৪২ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৫৩ জন। খাড়াগোদা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে জেএসসি পরীক্ষায় ১৬৭ জন অংশ নিয়ে জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ জন, এ পেয়েছে ১৬ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৩৫ জন। আলিয়ারপুর আজিজ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ২১২ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৫ জন, এ পেয়েছে ২৮ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৩১ জন। ডিঙ্গেদহ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১০৪ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৪ জন, এ পেয়েছে ১২ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১৮ জন। হাজরাহাটি তালতলা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১০১ জন। কেউ জিপিএ ৫ পায়নি, এ পেয়েছে ২ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৩৮ জন। গিরিশনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৮৩ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ জন, এ পেয়েছে ৪ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৮ জন। আলুকদিয়া রোমেলা খাতুন বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১০২ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩জন, এ পেয়েছে ১৪ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৯ জন।
চুয়াডাঙ্গা ফাজিল মাদরাসা থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৩০ জন। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, এ পেয়েছে ৯ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৩ জন। চুয়াডাঙ্গা মহিলা দাখিল মাদরাসা থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৩১ জন। এরমধ্যে কেউই জিপিএ ৫ পায়নি, এ পেয়েছে ১২ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৩ জন।
দশমী মহিলা দাখিল মাদরাসা থেকে জেডিসি পরীক্ষায় মোট ৩ জন অংশ নেয়। এরমধ্যে কেউই পাস করতে পারেনি। বদরগঞ্জ বাকীবিল্লাহ কামিল মাদরাসা থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৫৯ জন। এরমধ্যে জিপিএ ৫ পেয়েছে ৪ জন, এ পেয়েছে ১৯ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২ জন। জুগিরহুদা আবুল হোসেন দাখিল মাদরাসা থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৩১ জন। এরমধ্যে কেউই জিপিএ ৫ পায়নি, এ পেয়েছে ৯ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৬ জন। সাড়াবাড়িয়া দাখিল মাদরাসা থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৫৮ জন। এরমধ্যে কেউই জিপিএ ৫ পায়নি, এ পেয়েছে ৭ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১২ জন। ৬২নং আড়িয়া দাখিল মাদরাসা থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ২৩ জন। এরমধ্যে কেউই জিপিএ ৫ পায়নি, এ পেয়েছে ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৯ জন। ডিঙ্গেদহ দাখিল মাদরাসা থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৫২ জন। এরমধ্যে কেউই জিপিএ ৫ পায়নি, এ পেয়েছে ৭ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৫ জন। বেগমপুর দাখিল মাদাসা থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৩৫ জন। এরমধ্যে কেউই জিপিএ ৫ পায়নি, এ পেয়েছে ২ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২ জন। হাজরাহাটি দারুল ইসলাম দাখিল মাদরাসা থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৩১ জন। এরমধ্যে কেউই জিপিএ ৫ পায়নি, এ পেয়েছে ২ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১১ জন।
গোকুলখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ২১৯ জনের মধ্যে ১৬৮ জন পাস, এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ জন। সৃজনী মডেল মাধ্যমিক বিদ্যাপীঠে ৮৮ জন পরীক্ষার্থী পাস করেছে। মুন্সিগঞ্জ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ১৬৪ জনের মধ্যে ১১৯ জন পাস, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন। আলমডাঙ্গা পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১৪৬ জনের মধ্যে ১৩৪ জন পাস, এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন, এনায়েতপুর বাড়াদী আলহাজ মীর খুস্তার আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৬০ জনের মধ্যে ৫৫ জন পাস, আলমডাঙ্গা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ২০৩ জনের মধ্যে ১৯৭ পাস, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭ জন, হারদী মীর সামসুদ্দিন আহমেদ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১০৬ জনের মধ্যে ৮৪ পাস, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন, মুন্সিগঞ্জ একাডেমিতে ১৬৯ জনের ১০৮ উত্তীর্ণ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬, ঘোষবিলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৬২ জনের মধ্যে শতভাগ পাস, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ জন, আইলহাস লক্ষ্মীপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১১৬ জনের ৯৭ পাস, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০ জন, পাইকপাড়া জনকল্যাণ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ২২১ জনের মধ্যে ১৯৪ উত্তীর্ণ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ জন। কায়েতপাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৬৫ জনের মধ্যে ৫৭ পাস, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন। ভাংবাড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৮৯ জনের মধ্যে ৬৬ উত্তীর্ণ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮ জন। বটিয়াপাড়া-শিয়ালমারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫১ জনের মধ্যে ৩৮ পাস, এরশাদপুর একাডেমিতে ১৪৪ জনের ১৩৩ পাস, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন, হাড়োকান্দি-বলশ্বেরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৭৮ জনের ৪৫ জন পাস, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন, আসমানখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১৭৮ জনের মধ্যে ১২২ পাস, ৫ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। ওসমানপুর-প্রাগপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৮৪ জনের মধ্যে ৭৬ পাস, ৫ পেয়েছে জিপিএ-৫। কাটাভাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১২২ জনের মধ্যে ৮৪ পাস, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। খাসকররা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৯৩ জনের ৪৯ পাস, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬। পাঁচলিয়া জামাল উদ্দীন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৭৪ জনের মধ্যে পাস ৬৭। নাগদাহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৯৪ জনের মধ্যে ৭৫ পাস, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন। ভোদুয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৪৪ জনের মধ্যে পাস ৪১, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১। হাটবোয়ালিয়া মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ৪৮ শিক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ২৬। ঘোলদাড়ি বাজার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৯৯ শিক্ষার্থীর মধ্যে ৭১ উত্তীর্ণ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩। বাদেমাজু বাদল স্মৃতি একাডেমিতে ৮৭ শিক্ষার্থীর পাস করেছে ৮২, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪। তিয়রবিলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৯৬ জনের মধ্যে ৮৩ উত্তীর্ণ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১। বেলগাছি মাধ্যমকি বিদ্যালয়ে ১১৭ শিক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ১০২। সিএইচআর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১৩২ শিক্ষার্থীর পাস ১০০, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১। বশিরা মালিক ডাউকি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৪০ জনের মধ্যে ৩৯ পাস। ভোগাইল বগাদী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১২২ শিক্ষার্থীর মধ্যে ৮২ পাস, শাহবাগ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১০১ জনের ৬৬ উত্তীর্ণ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪। জেসিবি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৩২ জনের পাস করেছে ২২। জেএস হাইস্কুলে ১৪০ জনের ১৩২ পাস করেছে, জিপিএ-৫ লাভ ৩৭ জনের। পাঁচকমলাপুর আলিয়াটনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৭৬ শিক্ষার্থীর পাস ৬২, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫। ভাংবাড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১১৪ জনের মধ্যে ৯৬ পাস, জিপিএ-৫ লাভ ৯। কুমারী ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১১১ জনের মধ্যে ১০৮ পাস, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন। ঘোলদাড়ি বাজার বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৭৩ শিক্ষার্থীর ৩৮ উত্তীর্ণ। এম সবেদ আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১৪৪ জনের মধ্যে ১৩০ পাস করেছে, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪। জামজামি গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজে ৮০ জনের মধ্যে পাস ৭৮, জিপিএ-৫ লাভ ২ জন। পোলতাডাঙ্গা জুনিয়ার হাইস্কুলে ৩০ জনের মধ্যে ২৬ পাস, খেজুরতলা বাজার জুনিয়র স্কুলে ৯ জনের মধ্যে ৭ পাস, ওসমানপুর-লক্ষ্মীপুর জুনিয়র বালিকা বিদ্যালয়ে ১৩ শিক্ষার্থীর মধ্যে ১১ পাস। খাসকররা বালিকা বিদ্যালয়ে ৫৯ জনের মধ্যে ৩০ উত্তীর্ণ। সপ্তগ্রাম হাইস্কুলে ৫৫ শিক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৩২, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১। মাধবপুর মডেল হাইস্কুলে ৬৩ জনের পাস ৬১, ৩ জনের জিপিএ-৫। হাটবোয়ালিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১০৫ শিক্ষার্থীর মধ্যে ৬১ উত্তীর্ণ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩। সিরাজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার মডেল নি¤œমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৪৪ শিক্ষার্থীর মধ্যে ৩৩ পাস, ৩ জনের জিপিএ-৫। ব্রাইট মডেল স্কুলে ১৪২ জনের মধ্যে শতভাগ পাস, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯১। নার্গিস ইসলাম জুনিয়র বালিকা বিদ্যালয়ে ৪০ জনের মধ্যে ৩৮ উত্তীর্ণ, ১ জনের জিপিএ-৫। ব-বিল হাইস্কুলে ৩৭ জনের মধ্যে শতভাগ উত্তীর্ণ, ১ জনের জিপিএ-৫।
নওলামারী আলিম মাদরাসায় ৫৪ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৫৩ পাস, আলমডাঙ্গা এসআই আলিম মাদরাসায় ৫২ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৪৮ পাস, ওসমানপুর-প্রাগপুর ফাজিল মাদরাসায় ৩৭ জনের মধ্যে ৩৬ পাস, কাবিলনগর নসরুল উলুম আলিম মাদরাসায় ২৬ জনের মধ্যে ২৩ পাস, ভাংবাড়িয়া দাখিল মাদরাসায় ৩৭ জনের মধ্যে ৩৬ জন পাস, ভাংবাড়িয়া নসরুল উলুম দাখিল মাদরাসায় ৪১ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৭ পাস, শ্রীরামপুর ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসায় ৫৪ জনের মধ্যে ৫১ জন পাস, কেইউপি মহিলা দাখিল মাদরাসায় ১৯ জনের ১৭ জন পাস, বকশিপুর দাখিল মাদরাসায় ৫ জনের ৪ জন পাস, নতিডাঙ্গা দাখিল মাদরাসায় ৩২ জনের ৯ পাস।
দামুড়হুদার কুতুবপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১৬৯ জনের মধ্যে ১১৮ উত্তীর্ণ, নাটুদা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১৪৭ জনের মধ্যে ১৪০ জন উত্তীর্ণ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন। আলহেরা ইসলামি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৩২ জনের মধ্যে ১৭ পাস, দামুড়হুদা পাইলট গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজে ১৯৮ জনের মধ্যে ১৭৮ উত্তীর্ণ, ১৬ জনের জিপিএ-৫, কেরুজ হাইস্কুলে ১৬৯ জনের মধ্যে ১৫৪ উত্তীর্ণ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৪। দামুড়হুদা পাইলট হাইস্কুলে ১৭৫ জনের মধ্যে ১৪৭ উত্তীর্ণ, ১২ জনের জিপিএ-৫। মেমনগর বিডি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ২২৯ জনের ১৩৭ উত্তীর্ণ, ১ জনের জিপিএ-৫, দর্শনা বালিকা বিদ্যালয়ে ১২৮ জনের মধ্যে ৮৪ উত্তীর্ণ ৪ জনের জিপিএ-৫। কুড়–লগাছি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১২১ জনের মধ্যে ১১০ উত্তীর্ণ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১। কলাবাড়ি-রামনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ২২৭ শিক্ষার্থীর মধ্যে ১৮৫ উত্তীর্ণ, ১০ জনের জিপিএ-৫। নতিডাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১৩৯ জনের মধ্যে পাস ১০৭, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪। কার্পাসডাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১৩০ জনের মধ্যে পাস ১০২, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩। জয়রামপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৯৩ জনের মধ্যে ৫২ উত্তীর্ণ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১। মদনা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১১৮ জনের মধ্যে পাস ১০০, জিপিএ-৫ লাভ ২ জনের। বিষ্ণুপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১৩৭ জনের মধ্যে ১২০ পাস, লোকনাথপুর সহশিক্ষা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১৩৭ জনের ৮৫ পাস, দলিয়ারপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫২ শিক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৪২। দক্ষিণ চাঁদপুর মাধ্যমকি বিদ্যালয়ে ৯১ শিক্ষার্থীর মধ্যে পাস ৫৯। কার্পাসডাঙ্গা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ৮৯ জনের মধ্যে ৬৪ উত্তীর্ণ। গোবিন্দহুদা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৭২ জনের মধ্যে ৫২ উত্তীর্ণ, বড় বলদিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজে ৮২ জনের মধ্যে ৫৯ উত্তীর্ণ, ১ জনের জিপিএ-৫, পাটচোরা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১০১ জনের ৮৬ উত্তীর্ণ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১। সদাবরী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৪৫ জনের ৩৭ উত্তীর্ণ, ২ জনের জিপিএ-৫। কানাইডাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৯৫ জনের ৬৬ উত্তীর্ণ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১। হোগলডাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১০০ জনের মধ্যে উত্তীর্ণ ৮৬, ২ জনের জিপিএ-৫। কামারপাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৩৬ জনের মধ্যে উত্তীর্ণ ৩০। ঠাকুরপুর-পীরপুরকুল্লাহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৩২ জনের মধ্যে ২৪ উত্তীর্ণ। উম্বাদ বিশ্বাস মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৮৩ জনের পাস ৭২, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪। তালসারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫৩ জনের মধ্যে ৩৮ উত্তীর্ণ, পীরপুরকুল্লাহ জুনিয়র হাইস্কুলে ৬৮ জনের মধ্যে ৫৩ উত্তীর্ণ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১। চারুলিয়া জুনিয়র হাইস্কুলে ৩৮ জনের ২৬ জন উত্তীর্ণ, জুড়ানপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৭৬ জনের ৫৪ উত্তীর্ণ, মোক্তারপুর মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ৫২ শিক্ষার্থীর মধ্যে ৪১ উত্তীর্ণ। দামুড়হুদা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৪৭ জনের মধ্যে শতভাগ পাস। ৪ জনের জিপিএ-৫। উজিরপুর স্কুলে ৩৮ জনের ৩৪ পাস।
কার্পাসডাঙ্গা হাদিকাতুল উলুম বালিকা দাখিল মাদরাসায় ৫৫ শিক্ষার্থীর মধ্যে ৩৮ উত্তীর্ণ, বুইচিতলা বড় বোয়ালিয়া দাখিল মাদরাসায় ৪৮ জনের মধ্যে ৩৫ উত্তীর্ণ, কার্পাসডাঙ্গা ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসায় ৫৮ জনের মধ্যে ৪৮ পাস, জগন্নাথপুর বালিকা দাখিল মাদরাসায় ৪৪ জনের উত্তীর্ণ ৩৩। কুড়–লগাছি দাখিল মাদরাসায় ৩০ জনের মধ্যে ১৯ পাস, কুনিয়া-চাঁদপুর সিদ্দিকীয়া দাখিল মাদরাসায় ৪০ জনের পাস করেছে ১৮। দামুড়হুদা ডিএস দাখিল মাদরাসায় ২৭ জনের মধ্যে ২০ পাস, জয়রামপুর ডিএস দাখিল মাদরাসায় ৬৩ শিক্ষার্থীর মধ্যে পাস ৫১। বাস্তুপুর দাখিল মাদরাসায় ৪৪ শিক্ষার্থীর মধ্যে ৩৯ পাস। দর্শনা দারুস সুন্নাত ফাজিল মাদরাসায় ৯০ জনের মধ্যে ৬৫ পাস। গোপালপুর দাখিল মাদরাসায় ১৬ জনের মধ্যে শতভাগ পাস।
জীবননগরের কাশেম আলী হাইস্কুলে ৮২ জনের ৫১ উত্তীর্ণ, ২ জনের জিপিএ-৫। আলিপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৪৯ জনের মধ্যে ২৩ উত্তীর্ণ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১। গয়েশপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১০৯ জনের মধ্যে ৮৪ উত্তীর্ণ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১। জীবননগর থানা পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদালয়ে ২১৬ জনের মধ্যে ১৯৬ উত্তীর্ণ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২১। শাপলাকলি আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১২৮ জনের মধ্যে ১২১ উত্তীর্ণ, ২৪ জনের জিপিএ-৫। হাসাদহ মাধ্যমকি বিদ্যালয়ে ১৬৯ জনের মধ্যে ১৫১ উত্তীর্ণ, জিপিএ-৪ পেয়েছে ১০। জীবননগর থানা পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫৪ জনের মধ্যে ৪৩ উত্তীর্ণ, ৭ জনের জিপিএ-৫। আন্দুলবাড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১১০ জনের মধ্যে ৭৬ উত্তীর্ণ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১। উথলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১১৯ জনের মধ্যে ৭৮ উত্তীর্ণ, ৩ জনের জিপিএ-৫। আন্দুলবাড়িয়া মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ১১১ জনের মধ্যে ৭৪ উত্তীর্ণ, ১ জনের জিপিএ-৫। রায়পুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫৯ জনের মধ্যে ৪৩ উত্তীর্ণ। মনোহরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৬৭ জনের মধ্যে ৪৩ উত্তীর্ণ। উথলী মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ৯১ জনের মধ্যে ৫৭ উত্তীর্ণ, ৫ জনের জিপিএ-৫। ধোপাখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১১৫ জনের মধ্যে ৮১ উত্তীর্ণ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২। করতোয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১১৬ জনের মধ্যে ৮৩ উত্তীর্ণ, ১ জনের জিপিএ-৫। বিসিকেএমপি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৯২ জনের ৬৫ উত্তীর্ণ, ২জনের জিপিএ-৫। মিনাজপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫৬ জনের মধ্যে ৪২ উত্তীর্ণ, হাসাদহ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে মধ্যে ৪০ জনের ২৮ উত্তীর্ণ, ১ জনের জিপিএ-৫। কাশিপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৭৮ জনের মধ্যে ৬৪ পাস। সাহাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৮১ জনের মধ্যে ৫৯ পাস, ৭ জনের জিপিএ-৫। পাকা হাইস্কুলে ১৭ জনের মধ্যে ১২ পাস। হাজি মনির হোসাইন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৪১ জনের মধ্যে ৪০ পাস, সিংনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৪২ জনের মধ্যে ২৬ উত্তীর্ণ। হরিহরননগর স্কুলে ৮ জনের মধ্যে ৪ পাস।
জীবনগর আলিম মাদরাসায় ৫৭ জনের মধ্যে ৪৬ পাস। হাসাদহ ফাজিল মাদরাসায় ৬৬ জনের মধ্যে ৬৪ পাস। মাধবপুর ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসায় ৩৪ জনের মধ্যে ২৫ উত্তীর্ণ। আন্দুলবাড়িয়া আশরাফিয়া আলিম মাদরাসায় ৪১ জনের মধ্যে ৩৫ পাস। নিধিকু-ু বারান্দী দাখিল মাদরাসায় ৫২ জনের মধ্যে ৪৯ পাস। জান্নাতুল খাতরা দাখিল মাদরাসায় ৩৯ জনের মধ্যে ২৬ পাস। পাকা দারুস সালাম দাখিল মাদরাসায় ২৯ জনের মধ্যে ২৫ উত্তীর্ণ।