বিদেশি টুকরো

নুহ (আ.) মোবাইলফোন ব্যবহার করতেন!

মাথাভাঙ্গা মনিটর: নবী হজরত নুহ (আ.) মোবাইলফোন ব্যবহার করতেন বলে দাবি করেছেন তুরস্কের এক অধ্যাপক। নুহ (আ.)-এর সময়ে যখন বন্যা হয়, তখন তিনি তার ছেলের সাথে তাৎক্ষণিক মোবাইলফোনে কথা বলেছিলেন এবং এ ব্যাপারে পবিত্র কুরআন ও বাইবেলের ওল্ড টেস্টামেন্টে বর্ণনা আছে বলে দাবি করেছেন ওই অধ্যাপক। অর্নেকের বরাত দিয়ে দেশটির হুররিয়াত ডেইলি এ ব্যাপারে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বলে জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত ভিত্তিক গণমাধ্যম আল আরাবিয়া। ইয়াবুজ অর্নেক নামের ওই অধ্যাপক গত শনিবার তুরস্কের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন টিআরটিতে এক অনুষ্ঠানে এ দাবি করেন। তিনি ইস্তাম্বুল ইউনিভার্সিটির মেরিন সাইন্স ফ্যাকাল্টির শিক্ষক।ওই অধ্যাপক বলেন, ‘যখন ৩শ’ থেকে ৪শ’ ফুট উঁচু ঢেউ উঠছিলো তখন তার (নুহ আ.) ছেলে অনেক দূরে অবস্থান করছিলেন। কোরআনে বলা হয়েছে, নুহ (আ.) তার ছেলের সাথে কথা বলেছেন। কিন্তু তারা কিভাবে যোগাযোগ করতে সমর্থ হলেন? এটা কি কোনো অলৌকিক ঘটনা? তা কি সম্ভব? তবে আমরা বিশ্বাস করি, তিনি নুহ (আ.) মোবাইলফোনের মাধ্যমে তার ছেলের সাথে কথা বলেছেন।’

তিনি আরও দাবি করেন, নুহ (আ.) নিজেই স্টিলের প্লেট দিয়ে জাহাজ নির্মাণ করেন, তার মানে তিনি পারমাণবিক শক্তির ব্যবহার জানতেন। অর্নেক বলেন, ‘আমি একজন বিজ্ঞানী এবং আমি বিজ্ঞানের কথা বলছি।’

 

আত্মীয়ের বাড়িতে খাবার খেয়ে ৯ জনের মৃত্যু

মাথাভাঙ্গা মনিটর: ভারতের উত্তরপ্রদেশে আত্মীয়ের বাড়িতে খাবার খেয়ে অন্তত ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। উত্তরপ্রদেশের রাজধানী লক্ষ্ণৌ থেকে প্রায় ৬১ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত বারাবাঙ্কী জেলার থাল খুর্দগ্রামে এ ঘটনা ঘটে বলে গতকাল বৃহস্পতিবার দেশটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘লক্ষ্ণৌর ট্রাউমা সেন্টারে ৯ জন মারা গেছে। এ লোকগুলো তাদের আত্মীয়ের বাড়িতে খাবার খেয়ে অসুস্থ হলে এ সেন্টারে নিয়ে আসা হয়।’ তিনি আরও বলেন, লাশগুলো ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

হুইলচেয়ারে পাহাড় জয়

 মাথাভাঙ্গা মনিটর: হংকংয়ের পর্বতারোহী লাই চি ওয়াই। ৩৫ বছর বয়সী লাইয়ের নেশা পর্বতের চূড়া ছোঁয়ার। কিন্তু সাত বছর আগে এক সড়ক দুর্ঘটনায় দুই পায়ে হাঁটার শক্তি হারিয়ে ফেলেন তিনি। এরপর চলাফেরায় তার একমাত্র সম্বল হয় হুইলচেয়ার। এতেও পাহাড়ে ওঠার নেশা থেকে একটু পিছ পা হননি লাই। হুইলচেয়ার নিয়েই পাহাড়ে ওঠার প্রশিক্ষণ শুরু করেন তিনি। অতপর হুইলচেয়ার নিয়েই পথ পেরিয়ে ১ হাজার ৬২৪ ফুট উচ্চতার লায়ন রক জয় করেন তিনি। আর এর মাধ্যমেই চীনের প্রথম অ্যাথলেট হিসেবে লরেস ওয়ার্ল্ডস বেস্ট স্পোর্টিং মোমেন্টের জন্য মনোনীত হয়েছেন।