জমজমাট আয়োজনের মধ্যদিয়ে সম্পন্ন হলো দেশব্যাপী উন্নয়ন মেলা

জেলা উপজেলাসহ ইউনিয়ন পর্যায়ে দেশ এখন ডিজিটাল
মাথাভাঙ্গা ডেস্ক: জমজমাট আয়োজনের মধ্যদিয়ে সম্পন্ন হলো দেশব্যাপী উন্নয়ন মেলা। গতকাল শনিবার চুয়াডাঙ্গা-মেহেরপুরসহ সারাদেশে ছাত্র-ছাত্রীদের অংশগ্রহণে উন্নয়ন মেলা বিষয়ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতা, ডিজিটাল বাংলাদেশ শীর্ষক আলোচনা, বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কর্মকা-ের ওপর প্রামাণ্য চিত্রপ্রদর্শনী ও পুরস্কার বিতরণীসহ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, দেশে আজ ডিজিটাল হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে ১ কোটি ৫৮ লাখ ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির টাকা তাদের অভিভাবকদের মোবাইলফোনে চলে যায়। বাংলাদেশে এখন প্রায় সবাই স্মার্টফোন ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। হাতে একটি মোবাইলফোন থাকলে দুনিয়া তার হাতের মুঠোয়। একটা সময় ছিলো মোবাইলফোন কেনার কথা ভাবাই যেতো না। কিন্তু বর্তমান সরকার মোবাইলফোনের দাম হাতের নাগালে এনেছে। জেলা উপজেলাসহ ইউনিয়ন পর্যায়ে দেশ এখন ডিজিটাল। এখন মানুষ শহরে আসতে চায় না। গ্রামে বসেই সব সুযোগ পাচ্ছে। এখন বাংলাদেশে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। কৃষিতে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। তিনি আরও বলেন, এক সময় বিদ্যুতের কথা ভাবাই যেতো না। আজ সে অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। এখন আমাদের দেশের মানুষ বুঝতে পারছে বিদ্যুতে আমরা কতোটা এগিয়েছি। এছাড়াও সারা বাংলাদেশে ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিকে মানুষ চিকিৎসা সেবা পাচ্ছেন। এক সময় বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর বাংলাদেশের উন্নয়ন চরমভাবে বাধাগ্রস্ত হয়। কিন্তু বর্তমান সরকার সে অবস্থা থেকে উতরিয়ে উন্নয়নের মহসড়কে দাঁড় করিয়েছে বাংলাদেশকে। এখন মাতৃত্বকালীন ভাতা দিচ্ছে সরকার, সাথে বিধাব বয়স্কভাতা তো আছে। একটা সময় যারা বর্তমান সরকারকে বিরোধিতা করেছে এখন তারা স্বীকার করছে বর্তমান সরকার সঠিক স্থানে আছে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিলো ক্ষুধামুক্ত দারিদ্রমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার, তার সেই স্বপ্ন তার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার কারণে সফল হচ্ছে।
চুয়াডাঙ্গায় পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক জিয়াউদ্দীন আহমেদ। প্রধান অতিথি ছিলেন চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের সংসদ সদস্য আলী আজগর টগর। বিশেষ অতিথি ছিলেন চুয়াডাঙ্গা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপসচিব নাঈম আস্্সাকীব, সহকারী পুলিশ সুপার (দামুড়হুদা-জীবননগর সার্কেল) মো. কলিমুল্লাহ, আবৃত্তি শিল্পী নাট্টাভিনেতা সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ডা. ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ সিদ্দিকুর রহমান, চুয়াডাঙ্গা আদর্শ সরকারি মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ এসএম ই¯্রাফিল, চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্সি আলমগীর হান্নান। এছাড়াও চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মুন্সি আবু সাইফের ছন্দময়ী সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আব্দুর রাজ্জাক।
আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে কুইজ, বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। তাছাড়া মেলায় ৯৪ স্টলের মধ্যে জেলা পরিষদ স্টল প্রথম পুরস্কার, পুরস্কার নেয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ শেখ সামসুল আবেদীন খোকন, জেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নুরজাহান খানম, জেলা পরিষদ সদস্য শহিদুল ইসলাম সাহান, খলিলুর রহমান, কাজল রেখা, সহকারী প্রকৌশলী সামাদুল ইসলাম ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা রমজান আলী। সড়ক বিভাগের স্টল দ্বিতীয় ও চুয়াডাঙ্গা কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের স্টলকে তৃতীয় স্থানের পুরস্কার বিতরণ করা হয়। মেলায় অংশ নেয়া সকল স্টলকে শুভেচ্ছা পুরস্কার দেয়া হয়। পরে আলমডাঙ্গা কলাকেন্দ্রের আয়োজনে সঙ্গীতানুষ্ঠান ও দর্শনা অনিবার্ণের আয়োজনে নাটক ‘সুরত’ মঞ্চায়নের মধ্যমে শেষ হয় এবারের উন্নয়ন মেলা।
আলমডাঙ্গা ব্যুরো জানিয়েছে, আলমডাঙ্গা উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ৩দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলার সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার আনুষ্ঠানিকভাবে মেলার সমাপনী ঘোষণা করেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান প্রধান অতিথি মুক্তিযোদ্ধা হেলাল উদ্দিন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাহাত মান্নানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান কাজী খালেদুর রহমান অরুন, উপজেলা প্রকৌশলী সুপ্রিয় মুখার্জী, প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মিজানুর রহমান, উপজেলা ভেটেরিনারি সার্জন ডা. আব্দুল্লাহল কাফি, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুল বারী, উপজেলা শিক্ষা অফিসার মৃনাল কান্তি সরকার, মৎস্য অফিসার জেএম তৌহিদুর রহমান, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মৃনাল কান্তি, নির্বাচন কর্মকর্তা আবু আনসার, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আব্দুস সাত্তার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মজিবর রহমান, প্রেসক্লাব সভাপতি খন্দকার শাহ আলম মন্টু। সমাজসেবা অফিসার আবু তালেবের উপস্থাপনায় বক্তব্য রাখেন আলমডাঙ্গা বহুমুখী মডেল পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রবিউল ইসলাম খান, মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনিছুজ্জামান।
দামুড়হুদা প্রতিনিধি জানিয়েছেন, দামুড়হুদায় ৩ দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলার সমাপনী দিনে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষে গতকাল শনিবার বিকেলে উপজেলা পরিষদ চত্বরের মুক্তমঞ্চে দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রফিকুল হাসানের সভাপতিত্বে আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন দামুড়হুদা উপজেলা চেয়ারম্যান মাওলানা আজিজুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন দামুড়হুদা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিরাজুল আলম ঝন্টু, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ছালমা জাহান পারুল, উপজেলা কৃষি অফিসার সুফি মোহা. রফিকুজ্জামান, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবু হেনা মোহাম্মদ জামাল শুভ, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মশিউর রহমান, উপজেলা প্রকৌশলী মাহবুব উল হক, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী আব্দুর রশিদ, উপজেলা শিক্ষা অফিসার সাকী সালাম, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুল মতিন, দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাচন অফিসার মোখলেছুর রহমান, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা হোসনে জাহান, একাডেমিক সুপারভাইজার রাফিজুল ইসলাম, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আইয়ুব আলী, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ছানোয়ার হোসেন, ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাষক শরীফুল আলম মিল্টন, দামুড়হুদা প্রেসক্লাবের সভাপতি হাবিবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক বখতিয়ার হোসেন বকুল প্রমুখ। আলোচনা শেষে মেলা প্রাঙ্গণে সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকা- তুলে ধরে পসড়া সাজিয়ে বসা ৬০টি স্টলের মধ্যে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ১ম, উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর দ্বিতীয় এবং উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসকে তৃতীয় ঘোষণা করে পুরস্কার দেয়া হয়। এ ছাড়া সকালে ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে অনুষ্ঠিত রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কৃত করা হয়। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাচন অফিসার মোখলেছুর রহমান।
জীবননগর ব্যুরো জানিয়েছে, জমজমাট আয়োজনের মধ্যদিয়ে জীবননগরে ৩ব্যাপী উন্নয়ন মেলার গতকাল শনিবার সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এবারের মেলায় অর্ধশতাধিক স্টল স্থান পায়। পাইলট হাইস্কুল মাঠে এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সেরা স্টলের পুরস্কার প্রদানসহ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান গোলাম মোর্তূজা।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার সেলিম রেজার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হাজি হাফিজুর রহমান, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আয়েশা সুলতানা লাকি, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অফিসার ডা. রফিকুল ইসলাম, উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডা. আনোয়ার হোসেন, উপজেলা কৃষি অফিসার মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ, উপজেলা সমাজসেবা অফিসার আফাজ উদ্দিন, মেহেরপুর পল্লী বিদ্যুত সমিতির জীবননগর জোনাল অফিসের এজিএম মনিরুল ইসলাম ও হাবিবুর রহমান। এ বছর উন্নয়ন মেলায় যৌথভাবে সেরা স্টলের প্রথম স্থান অধিকার করেছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগ।
মেহেরপুর অফিস জানিয়েছে, মেহেরপুরে ৩দিনব্যাপী সরকারের উন্নয়ন মেলা শেষ হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত ৯ টার দিকে জেলা প্রশাসক পরিমল সিংহের সমাপনী বক্তব্যের মধ্যদিয়ে মেলা শেষ হয়। মেহেরপুর শহীদ ড. সামসুজ্জোহানগর উদ্যানের মফিজুর রহমান মুক্তমঞ্চে সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মেহেরপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক ফরহাদ হোসেন। জেলা প্রশাসক পরিমল সিংহের সভাপতিত্বে সমাপনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শেখ ফরিদ আহমেদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল মালেক, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জেছের আলী। এবারের উন্নয়ন মেলায় আকর্ষণ ও দর্শনীয় স্টল দেখিয়ে প্রথম মেহেরপুর পল্লী বিদ্যুত, দ্বিতীয় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর ও তৃতীয় সড়ক ও জনপথ বিভাগ। অনুষ্ঠানে মিডিয়া কর্ণার ও জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ নামের দুটি স্টলকে বিশেষ এবং অন্যান্য ৮টি স্টলকে সাধারণ বিজয়ী করে পুরস্কার তুলে দেন প্রধান অতিথি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উন্নয়ন মেলায় বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণকারীগণ। এর আগে গত বৃহস্পতিবার সকালে ৩দিনব্যাপী মেহেরপুর শহীদ ড. সামসুজ্জোহানগর উদ্যানের মেলার উদ্বোধন করা হয়।
মুজিবনগর প্রতিনিধি জানিয়েছেন, মেহেরপুরের মুজিবনগরে উন্নয়ন মেলার সমাপনী শেষে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে। গতকাল শনিবার বিকেলে মুজিবনগর উপজেলা প্রশাসনের আয়াজনে ৩দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলায় মুজিবনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদা আক্তারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন মেহেরপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক ফরহাদ হোসেন দোদুল। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, বর্তমান যুগ তথ্য প্রযুক্তির যুগ, এই তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে দেশ উন্নয়নের পথে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে, আমাদের দেশে খাবারের হাহাকার নেই, মাথাপিছু আয় বেড়েছে, মানুষের চেহারার পরিবর্তন হয়েছে। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মুজিবনগর থানা ইনচার্জ মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জিয়াউদ্দীন বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক মহাজনপুর ইউপি চেয়ারম্যান আমাম হোসেন মিলু, কেন্দ্রীয় যুব মহিলা লীগের সদস্য সৈয়দা মোনালিসা, কৃষি অফিসার মুহা. মোফাখ্খারুল ইসলাম, শিক্ষা অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ। অনুষ্ঠান শেষে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়। উন্নয়ন মেলায় মুজিবনগর কৃষি অফিস প্রথম স্থান অধিকার করে। অনুষ্ঠান সঞ্চলনায় ছিলেন যুব উন্নয়ন অফিসার বিপ্লব কুমার কু-ু।