কে এই ডা. মোহাম্মদ শাহীন?

স্টাফ রিপোর্টার: চুয়াডাঙ্গা ইম্প্যাক্ট মাসুদুল হক মেমোরিয়াল হাসপাতালে চোখ অপারেশনের পর ২০জন রোগী দৃষ্টি শক্তি হারাতে বসেছে। যদিও এখনও পর্যন্ত কর্তৃপক্ষ চোখ অপারেশনে ব্যবহার করা ওষুধে ব্যকটেরিয়া থাকার কারণেই ইনফেকশন হয় বলে দাবি করছে। কিন্তু অনেকেরেই প্রশ্ন ওই ওষুধ সংরক্ষণের দায়িত্ব কার? নিশ্চয় ডাক্তারের, কে এই ডাক্তার? কি তার পরিচয়? জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গা ইম্প্যাক্ট মাসুদুল হক মেমোরিয়াল ৪, ৫ ও ৬ মার্চ চক্ষু শিবিরের আয়োজন করে। আর এই শিবিরে ইম্প্যাক্টের চক্ষু কনসালট্যান্ট ডা. মোহাম্মদ শাহীন অপারেশন করে ৬০জন রোগীর। এই ৬০জন রোগীর মধ্যে ২০জনের চোখে দেখা দেয় ইনফেকশন। বর্তমানে ইতি মধ্যে ২০জনই চোখ হারিয়েছে। সার্টিফিকেট অনুযায়ী জানা গেছে ডা. শাহীনের বাড়ি ঢাকায়। তিনি দীর্ঘ ১৪ বছরের অধিক সময় ইম্প্যাক্টে চাকরি করছে। তিনি সিলেট মেডিকেল কলেজ থেকে ১৯৯৯ সালে এমবিবিএস পাস করেন। তারপর তিনি এনআইও থেকে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে ডিপ্লোমা ইন অপথার্মোলজি পাস করেন। এছাড়াও তিনি ১৯৯৯ সালে বিএমডিসি সার্টিফিকেট লাভ করেন। যার মেয়াদ ২০২১ সাল পর্যন্ত। এমবিবিএস পাস করার পর তিনি মাঝখানে উচ্চতর ডিগ্রির জন্য ইম্প্যাক্টে চাকরি ছেড়ে দেয়। তারপর দেশের বিভিন্ন স্থানে চাকরি করে একপর্যায়ে আবারও ইম্প্যাক্টে যোগদান করে চক্ষু কনসালট্যান্ট হিসেবে।