ডিঙ্গেদহ প্রতিনিধি: চুয়াডাঙ্গা সদরের ডিঙ্গেদহ মিলন সংঘের কার্যকরি কমিটি গঠন করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় ডিঙ্গেদহ সোহরাওয়ার্দ্দী স্মরণী বিদ্যাপীঠ চত্বরে এ উপলক্ষ্যে আলোচনাসভা ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিঙ্গেদহ মিলন সংঘের আহ্বায়ক কমিটির আহ্বায়ক উপদেষ্টা মো. শাহাবুদ্দিন বিশ্বাস খোকন। প্রধান অতিথি ছিলেন শঙ্করচন্দ্র ইউপি চেয়ারম্যান মিলন সংঘের উপদেষ্টা ম-লির সদস্য মহিউল আলম সুজন। তিনি বলেন, ১৯৬২ সালে মিলন সংঘ প্রতিষ্ঠা লাভের পর ১৯৬৮ সালে মিলন সংঘের সদস্যদের আন্তরিক প্রচেষ্ঠার মাধ্যমে ডিঙ্গেদহ মিলন জুনিয়র হাই স্কুল আজকের সোহরাওয়ার্দ্দী স্মরণী বিদ্যাপী প্রতিষ্ঠিত হয়েছে আমার জানা ছিল না। আমার পিতা প্রয়াত নুর আলি চেয়ারম্যান ডিঙ্গেদহ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছেন। তার স্বপ্ন ছিল এলাকায় একটি মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠা করার। সন্ত্রাসীরা আমার পিতার স্বপ্নকে পুরণ হতে দেয়নি। আমি চেষ্ঠা করবো মিলন সংঘের বর্তমানের নিবেদিত প্রাণ সদস্যদের সাথে নিয়ে একটা ভালো কিছু সৃষ্টি করার। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন মিলন সংঘের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সচিব ও সোহরাওয়ার্দ্দী স্মরণী বিদ্যাপীঠের প্রধান শিক্ষক মনোয়ার হোসেন। মিলন সংঘের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ইব্রাহিম কুদ্দুস, গোলাম মোস্তফা নান্না ও সাইফুল ইসলাম এর উপস্থাপনায় বক্তব্য রাখেন মিলন সংঘের প্রতিষ্ঠাতা নুর মোহাম্মদ, মাহাতাব উদ্দিন, শরিফ উদ্দিন, আজিজুর রহমান বাবলু, ইসমাইল হোসেন, দামুড়হুদা কলেজের প্রভাষক দুখু মিয়া, চুয়াডাঙ্গা ভি.জে হাই স্কুলের সিনিয়র সহকারী শিক্ষক আনোয়ার হোসেন, শংকরচন্দ্র ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আশরাফ উদ্দিন রুবেল, বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল হাই, বিএনপি নেতা আনোয়ার হোসেন ইংরাজ, মিলন সংঘের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ইলিয়াস হোসেন, মোস্তফা, বজলুর রহমান প্রমুখ। শেষে আব্দুল হাইকে সভাপতি ও মো. ইলিয়াস হোসেনকে সাধারণ সম্পাদক করে ৩১ সদস্য বিশিষ্ঠ কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়।
পূর্ববর্তী পোস্ট
মেহেরপুরে সেনাবাহিনী ও ট্রাফিক পুলিশের যৌথ অভিযানে ৬টি মামলা
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.