চুয়াডাঙ্গায় জাতীয় শোক দিবসের আলোচনাসভায় রিপনুল হাসান

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ও আদর্শ ছড়িয়ে পড়েছে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে
স্টাফ রিপোর্টার: চুয়াডাঙ্গায় জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনাসভা ও রান্না করা খাবার বিতরণ করা হয়েছে। গতকাল সোমবার বিকেলে চুয়াডাঙ্গার কেদারগঞ্জ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি যুবলীগ নেতা শরিফ হোসেন দুদু এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জুয়েলারি মালিক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ.লীগ নেতা রিপনুল হাসান রিপন। এ সময় বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম হতো না। তার সুদৃঢ় নেতৃত্বের কারণেই বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। তিনি বলেন, ঘাতকরা ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালোরাতে বঙ্গবন্ধু এবং তার পরিবারের সদস্যদের হত্যার মাধ্যমে জাতির ইতিহাসে একটি কলঙ্কজনক অধ্যায় রচনা করেছিলো। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হলেও তার স্বপ্ন ও আদর্শ ছড়িয়ে পড়েছে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে। তাই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বাস্তবায়নে তার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশ দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা বাংলাদেশের ইতিহাসে কলঙ্কজনক অধ্যায় উল্লেখ করে অবিলম্বে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে কঠিন শাস্তির মুখোমুখি করার দাবি জানিয়ে রিপনুল হাসান বলেন, বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ, একটি জাতি, একটি মানচিত্র, একটি পতাকা। আমাদের স্বাধীনতা। কারণ বঙ্গবন্ধু না থাকলে দেশ স্বাধীন হতো না, আর দেশ স্বাধীন না হলে আমরা বাংলাদেশ পেতাম না। বঙ্গবন্ধুকে ঘাতকরা হত্যা করলেও তার স্বপ্ন ও আদর্শের মৃত্যু ঘটাতে পারেনি। বঙ্গবন্ধুকে জানলেই জানা হবে বাংলাদেশকে। তাই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে দারিদ্র্যমুক্ত সুখী সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। অনুষ্ঠানে জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সফল সভাপতি শরীফ হোসেন দুদুর সভাপতিত্বে প্রধান বক্তা ছিলেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা অধ্যক্ষ মহাবুল ইসলাম সেলিম। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা যুবলীগের সদস্য অ্যাড. তসলিম উদ্দিন ফিরোজ, ওয়ার্ড আ.লীগ নেতা স্বপন আলী, এমদাদুল হক, যুবলীগের সাবেক নেতা আনছারুল্লা, আব্দুস সামাদ কদা, ফেরদৌস জোয়ার্দ্দার, আসাদুল হক, আশরাফুল আলম, সদর থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সুমন রেজা, পৌর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাঈম পারভেজ সজল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইকরামুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক ইনামুল হাসান বুলবুল, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য আব্দুস সামাদ, খাইরুল ইসলাম, মো. শহিদ, শ্রমিকলীগ নেতা জাফর আলী, সোহেল রানা, লিটন মিয়া, জীবন শেখ, জেলা যুবলীগ নেতা আশাদুল হক, শহীদুল ইসলাম শহীদ, মো. ধুলন আলী, মজিবর মিয়া, গাজন ড্রাইভার, নায়েব আলী, মিলন আলী, মো. আলম, জাহিদ হোসেন, আব্দুল হান্নান, ফেরদৌস ওয়াহিদ হৃদয়, জাহিদ হোসেন, উজ্জ্বল তরফদার, মান্না, পৌর শ্রমিক লীগের অর্থ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম, মাহফুজুর রহমান, ফায়াজ, সুজন, সাগর হুসাইন, সদেশ, চান মিয়া, হামজা, ফুরকান আলী, কামরুল, খায়রুল, সুমন, অন্তর, আকরামুল, কানন আহমেদ, ফিরোজ আলম, আব্দুল খালেক, সজল খান, মেহেদী হাসান উজ্জ্বল, ইমরোজ হাসান, খোকন আলী, লিপু জোয়ার্দ্দার, সানজিদ আহমেদ, সাজিদ হাসান রাজন, আরমান আলিফ, শফিকুল ইসলাম মন্ডল, মিরাজ আলী, তুর্য, ফয়সাল, অনিক, দূর্জয়, ইমরান, ইয়ামিন, সবুর আলী, মানিক মিয়া, বনি আমিন, আকাশ সাব্বির হোসেন, সাইদ শেখ, তাহের আলী, রতন মিয়া, আ. হান্নু, তোতা, আসাদুল, সোহেল রানা, লোটাস, জাবেদ, সাব্বির বিশ্বাস, তানভির রহমান, মো. তামিন রেজা, মো. ইমন জোয়ার্দ্দার, অন্ত বিশ্বাস, হাসিবুল হাসান শান্ত, নিপ্পন, রাজন মল্লিক প্রমুখ। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাকির হুসাইন জ্যাকি।

 

এছাড়া, আরও পড়ুনঃ

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More