কেরুজ ব্যবস্থাপনা পর্ষদের সাথে সিডিএদের অনাকাক্সিক্ষত দ্বন্দ্বের নিরসন

আখ রোপণ ও ফলন বৃদ্ধিতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের প্রতিশ্রুতি

দর্শনা অফিস: কেরুজ চিনিকল কর্তৃপক্ষ কর্তৃক রোপণকৃত আখ নির্ধারণে একাধিক সার্চ কমিটি গঠনে অনাকাক্সিক্ষত দ্বন্দ্বের সৃষ্টি করে সিডিএরা। অবশেষে সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে বৈঠকের মাধ্যমে দ্বন্দ্বের নিরসন ঘটেছে। চিনি কারখানার লোকসান কমাতে সিডিএ এবং সিআইসিরা আখ রোপণ ও ফলন বৃদ্ধিতে কার্যক্রম ভূমিকা গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ব্যবস্থাপনা পর্ষদকে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে কেরুজ ট্রেনিং কমপ্লেক্সে আখ রোপণ ও একর প্রতি ফলন বৃদ্ধি করে অন্তবর্তীকালীন পরিচর্যাসহ আধুনিক কলা-কৌশল শীর্ষক সিডিএ ও সিআইসিদের মতবিনিময়সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কেরুজ চিনিকলের মহাব্যবস্থাপক (কৃষি) আশরাফুল আলম ভূইয়ার সভাপতিত্বে এ সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোশারফ হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন চিনিকলের মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) শেখ শাহাব উদ্দিন, মহাব্যবস্থাপক (ডিস্ট্রিলারি) ফিদাহ হাসান বাদশা, কৃষি বিভাগের জিএম আ. রউফ, মাহাবুবুর রহমান, কেরুজ শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি ফিরোজ আহমেদ সবুজ, সাধারণ সম্পাদক মাসুদুর রহমান, সাহেব আলী শিকদার, এসএম কবীর, সাইফুদ্দিন সুমন, হারিজুল ইসলাম প্রমুখ। বিগত মাড়াই মরসুমে প্রতি একর জমিতে আখের ফলন হতো ১৩/১৪ মেট্রিক টন। অন্তবর্তীকালীন পরিচর্যা ও আধুনিক কলাকৌশলের মাধ্যমে ফলন বৃদ্ধি করে ২৫/৩০ মেট্রিকটনে উন্নিত করার প্রতিশ্রুতি দেয় সিআইসি ও সিডিএরা। সে সাথে গত রোববার চিনিকল ব্যবস্থাপনা পর্ষদের সাথে ভুল- বোঝাবুঝির কারণে অনাকাক্সিক্ষত দ্বন্দ্বের নিরসনও ঘটেছে। চিনি কারখানার লোকসান কমাতে ব্যবস্থাপনা পর্ষদের সকল কার্যক্রমে একমত পোষণ করে চাষিদের আখচাষে উদ্বুদ্ধ করণে ভূমিকা রেখেই আন্তরিকতার সাথে দায়িত্ব পালন করবে বলেও সিআইসি ও সিডিএরা প্রতিশ্রুতি দেয়। পরে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এছাড়া, আরও পড়ুনঃ

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More