জিন্নাত আলীর মৃত্যুতে জেলা প্রশাসন ও মিনিস্টার হাইটেক চেয়ারম্যানের শোক

স্টাফ রিপোর্টার: চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা জিন্নাত আলীর মৃতু্যৃতে জেলা প্রশাসক নজরুল ইসলাম সরকার এক শোকবার্তায় মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি এবং মাগফেরাত কামনা করেছেন। একই সাথে শোক সন্তুপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। এছাড়াও মিনিস্টার হাইটেক পার্কের চেয়ারম্যান এফবিসিসিআই’র ভাইচ চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক পৃথক শোক বার্তায় অভিন্ন কামনা করে বলেছেন, সরকারি চাকরি কররেও তিনি পলাশপাড়া মহল্লাবাসীর ছিলেন আপন জন।
চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক নজুরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত শোক বার্তায় বলা হয়েছে, জিন্নাত আলী ছিলেন জেলা প্রশাসন পরিবারের একজন সদস্য। তিনি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বিভিন্ন দফতরে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্বপালন করেছেন। বর্তমানে দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত ছিলেন। সম্প্রতি তিনি অসুস্থ হন। শুক্রবার সকাল ৮টায় তিনি ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না… রাজেউন। জিন্নাত আলীর অকাল প্রয়ানে জেলা প্রশাসন পরিবার শোকাহত। জিন্নাত আলী সরকারি চাকরি জীবনে একজন কর্তব্যপরায়ন সৎ ও দক্ষ অমায়ীক কর্মচারি হিসেবে সকলের নিকট সামদৃত ছিলেন। জেলা প্রশাসন পরিবাররের সকল সদস্য তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারে গভীর সমবেদনা এবং সহমর্মিতা জ্ঞাপন করছি। পরম করুনাময় মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তাকে জান্নাতবাসি করুন। অপরদিকে মিনিস্টার হাইটেক পার্কের চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক রাজ এক শোকবর্তায় বলেছেন, জিন্নাত আলী ছিলেন চুয়াডাঙ্গা পরিবারের একজন সদস্য। তাঁর মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। একই সাথে শোক সন্তÍপ্ত পরিবারের প্রতি জানাচ্ছি সমবেদনা। দৈনিক মাথাভাঙ্গা পরিবারও জিন্নাত আলীর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত জানিয়েছে। তিনি মাথাভাঙ্গা পরিবারের একজন অকৃত্তিম বন্ধু ছিলেন।
জিন্নাত আলী চুয়াডাঙ্গা পলাশপাড়া জামে মসজিদ কমিটির সভাপতি হিসেবেও দায়িত্বপালন করে আসছিলেন।

এছাড়া, আরও পড়ুনঃ

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More