নাবালিকা ছাত্রীর সাথে বিয়ের পিড়িতে স্বয়ং শিক্ষক

কার্পাসডাঙ্গা প্রতিনিধি: দামড়হুদার কার্পাসডাঙ্গা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক বসেছেন নিজের ছাত্রীর সাথে বিয়ের পিড়িতে। সদ্য এসএসসি পাস করা ওই ছাত্রীর সাথে স্বয়ং শিক্ষকের বিয়ের ঘটনায় এলাকায় সমালোচনা শুরু হয়েছে। শিক্ষকই যদি ছাত্রীর সাথে বাল্যবিয়ে করেন, তাহলে বাল্যবিয়ের কুফল সম্পর্কে ছাত্রীদের কি শিক্ষা দেবেন তিনি? এমনই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে কার্পাসডাঙ্গা এলাকার সচেতন মহলে।
জানা গেছে, কার্পাসডাঙ্গা মাধ্যমিক বালিকা ধর্মের শিক্ষক খায়রুল ইসলাম সদ্য এসএসসি পাস এক ছাত্রীর সাথে বিয়ের পিড়িতে বসেছেন। বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকায় শিক্ষকের বিরুদ্ধে সমালোচনা শুরু হয়েছে। এ বিষয়ে প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক মনিরুজ্জামান মনির কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি, তবে ওই শিক্ষকের কাছে জানতে চাইনি। তবে শিক্ষকের ভাই আমার কাছে ফোন দিয়েছিলো তার ভাইকে ওই ছাত্রীর সাথে বিয়ে দেয়ার জন্য। এ বিষয়ে প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটির সভাপতি সহিদুল হকের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিষয়টি আমি লোকজনের কাছে শুনেছি। এ বিষয়ে শিক্ষক খায়রুল ইসলামের কাছে বিষয়টি জানার জন্য ফোন দিলে তিনি কোনো উত্তর না দিয়ে ফোন কেটে দেন। পরে শিক্ষক খায়রুলের শ্যালক পরিচয়ে ফোন দিয়ে তিনি এ প্রতিবেদককে সংবাদ প্রকাশ না করার জন্য অনুরোধ করেন। শিক্ষক খায়রুলের নিজ প্রতিষ্ঠানের ছাত্রীর সাথে বাল্যবিয়ের বিষয়টি এলাকার সচেতন ব্যক্তিরা বলেন, শিক্ষক ছাত্রীদের বাল্যবিয়ে না করার জন্য উপদেশ দিবে কি তিনি নিজেই বাল্যবিয়ে করে বসে আছেন।

এছাড়া, আরও পড়ুনঃ

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More