চীনে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ৯ মাথাভাঙ্গা মনিটর: চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় হুনান প্রদেশের চাংদে শহরের কাছে অবস্থিত ‘শানঝৌ ফায়ারওয়ার্কস কোম্পানি’তে ভয়াবহ বিস্ফোরণে অন্তত ৯ জন নিহত এবং ২৬ জন আহত হয়েছেন। রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। বিস্ফোরণটি স্থানীয় সময় সোমবার সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের কিছু আগে ঘটে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। দুর্ঘটনার পরপরই ২৮টি পানি সরবরাহকারী ট্যাংকার এবং দুটি নিষ্কাশন যান ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। তবে দ্বিতীয় বিস্ফোরণের আশঙ্কা থাকায় উদ্ধারকাজ অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। সিনহুয়া জানায়, ২০ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে টানা উদ্ধার কাজ চালানো হয়। দাহ্য পদার্থ থাকায় উদ্ধারকর্মীরা রিমোট-কন্ট্রোল ওয়াটার ক্যানন ব্যবহার করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেন, যাতে কাছ থেকে কাজ করতে না হয় এবং ঝুঁকি কমানো যায়। চীনে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ৯ মাথাভাঙ্গা মনিটর: চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় হুনান প্রদেশের চাংদে শহরের কাছে অবস্থিত ‘শানঝৌ ফায়ারওয়ার্কস কোম্পানি’তে ভয়াবহ বিস্ফোরণে অন্তত ৯ জন নিহত এবং ২৬ জন আহত হয়েছেন। রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। বিস্ফোরণটি স্থানীয় সময় সোমবার সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের কিছু আগে ঘটে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। দুর্ঘটনার পরপরই ২৮টি পানি সরবরাহকারী ট্যাংকার এবং দুটি নিষ্কাশন যান ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। তবে দ্বিতীয় বিস্ফোরণের আশঙ্কা থাকায় উদ্ধারকাজ অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। সিনহুয়া জানায়, ২০ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে টানা উদ্ধার কাজ চালানো হয়। দাহ্য পদার্থ থাকায় উদ্ধারকর্মীরা রিমোট-কন্ট্রোল ওয়াটার ক্যানন ব্যবহার করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেন, যাতে কাছ থেকে কাজ করতে না হয় এবং ঝুঁকি কমানো যায়।
মাথাভাঙ্গা মনিটর: চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় হুনান প্রদেশের চাংদে শহরের কাছে অবস্থিত ‘শানঝৌ ফায়ারওয়ার্কস কোম্পানি’তে ভয়াবহ বিস্ফোরণে অন্তত ৯ জন নিহত এবং ২৬ জন আহত হয়েছেন। রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। বিস্ফোরণটি স্থানীয় সময় সোমবার সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের কিছু আগে ঘটে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। দুর্ঘটনার পরপরই ২৮টি পানি সরবরাহকারী ট্যাংকার এবং দুটি নিষ্কাশন যান ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। তবে দ্বিতীয় বিস্ফোরণের আশঙ্কা থাকায় উদ্ধারকাজ অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। সিনহুয়া জানায়, ২০ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে টানা উদ্ধার কাজ চালানো হয়। দাহ্য পদার্থ থাকায় উদ্ধারকর্মীরা রিমোট-কন্ট্রোল ওয়াটার ক্যানন ব্যবহার করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেন, যাতে কাছ থেকে কাজ করতে না হয় এবং ঝুঁকি কমানো যায়।
চীনে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ৯
মাথাভাঙ্গা মনিটর: চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় হুনান প্রদেশের চাংদে শহরের কাছে অবস্থিত ‘শানঝৌ ফায়ারওয়ার্কস কোম্পানি’তে ভয়াবহ বিস্ফোরণে অন্তত ৯ জন নিহত এবং ২৬ জন আহত হয়েছেন। রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। বিস্ফোরণটি স্থানীয় সময় সোমবার সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের কিছু আগে ঘটে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। দুর্ঘটনার পরপরই ২৮টি পানি সরবরাহকারী ট্যাংকার এবং দুটি নিষ্কাশন যান ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। তবে দ্বিতীয় বিস্ফোরণের আশঙ্কা থাকায় উদ্ধারকাজ অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। সিনহুয়া জানায়, ২০ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে টানা উদ্ধার কাজ চালানো হয়। দাহ্য পদার্থ থাকায় উদ্ধারকর্মীরা রিমোট-কন্ট্রোল ওয়াটার ক্যানন ব্যবহার করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেন, যাতে কাছ থেকে কাজ করতে না হয় এবং ঝুঁকি কমানো যায়।
মাথাভাঙ্গা মনিটর: চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় হুনান প্রদেশের চাংদে শহরের কাছে অবস্থিত ‘শানঝৌ ফায়ারওয়ার্কস কোম্পানি’তে ভয়াবহ বিস্ফোরণে অন্তত ৯ জন নিহত এবং ২৬ জন আহত হয়েছেন। রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। বিস্ফোরণটি স্থানীয় সময় সোমবার সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের কিছু আগে ঘটে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। দুর্ঘটনার পরপরই ২৮টি পানি সরবরাহকারী ট্যাংকার এবং দুটি নিষ্কাশন যান ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। তবে দ্বিতীয় বিস্ফোরণের আশঙ্কা থাকায় উদ্ধারকাজ অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। সিনহুয়া জানায়, ২০ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে টানা উদ্ধার কাজ চালানো হয়। দাহ্য পদার্থ থাকায় উদ্ধারকর্মীরা রিমোট-কন্ট্রোল ওয়াটার ক্যানন ব্যবহার করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেন, যাতে কাছ থেকে কাজ করতে না হয় এবং ঝুঁকি কমানো যায়।
চীনে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ৯
মাথাভাঙ্গা মনিটর: চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় হুনান প্রদেশের চাংদে শহরের কাছে অবস্থিত ‘শানঝৌ ফায়ারওয়ার্কস কোম্পানি’তে ভয়াবহ বিস্ফোরণে অন্তত ৯ জন নিহত এবং ২৬ জন আহত হয়েছেন। রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। বিস্ফোরণটি স্থানীয় সময় সোমবার সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের কিছু আগে ঘটে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। দুর্ঘটনার পরপরই ২৮টি পানি সরবরাহকারী ট্যাংকার এবং দুটি নিষ্কাশন যান ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। তবে দ্বিতীয় বিস্ফোরণের আশঙ্কা থাকায় উদ্ধারকাজ অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। সিনহুয়া জানায়, ২০ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে টানা উদ্ধার কাজ চালানো হয়। দাহ্য পদার্থ থাকায় উদ্ধারকর্মীরা রিমোট-কন্ট্রোল ওয়াটার ক্যানন ব্যবহার করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেন, যাতে কাছ থেকে কাজ করতে না হয় এবং ঝুঁকি কমানো যায়।
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.