বিএনপি বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে হেফাজতের মতো পরিষ্কার হয়ে যাবে

চুয়াডাঙ্গার পৃথক কয়েকটি স্থানে বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকালে কৃষিমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার: আওয়ামী লীগ একটি ঐতিহ্যবাহী দল। আওয়ামী লীগের শিকড় অনেক অনেক গভীরে। ইচ্ছা করলেই ১০ ডিসেম্বর মহাসমাবেশ করে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটানো যাবে না। গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকে চুয়াডাঙ্গার পৃথক কয়েকটি স্থানে কৃষিমন্ত্রী বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন। এর মধ্যে চুয়াডাঙ্গার দত্তনগর কৃষি খামার, পেয়াজ ক্ষেত পরিদর্শন ও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন কৃষিমন্ত্রী। তারপর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি। বিভিন্ন গণসমাবেশে বিএনপি নেতাদের দেয়া বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘হেফাজতও এমন কথা বলেছিলো, শাপলা চত্বরে অবস্থান নিয়েছিলো। সারা জাতি টেলিভিশনের দিকে তাকিয়ে ছিলো। রাত বোধ হয় পোয়াবে না। রাতের মধ্যেই আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হবে। খালেদা জিয়াও খুশিতে আত্মহারা হয়ে বিএনপি নেতাকর্মীদের বলেছিলেন যে শাপলা চত্বরে গিয়ে হেফাজতের সঙ্গে যোগ দেয়ার জন্য। এরশাদ সাহেব ফ্রিজ থেকে পানি বের করে হেফাজত নেতাদের পান করাচ্ছিলেন। কিন্তু আমরা কী দেখলাম? রাত আড়াইটা-তিনটার দিকে শাপলা চত্বর পরিষ্কার হয়ে গেছে। যদি ১০ ডিসেম্বর এ রকম কিছু করতে চায়, ওই রকম পরিষ্কার হয়ে যাবে।’ দেশে খাদ্যঘাটতি ও ২০২৩ সালে দুর্ভিক্ষের শঙ্কা নাকচ করে দিয়ে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘এবার প্রচুর পরিমাণে আমন ধান উৎপাদন হয়েছে। ফলে দুর্ভিক্ষের কোনো শঙ্কা নেই। দেশে পর্যাপ্ত খাদ্যশস্য উৎপাদন হয়েছে। কোনো দুর্ভিক্ষ হবে না, খাদ্যসংকট হবে না। তবে ইউক্রেনের যুদ্ধ চলমান থাকলে মানুষের একটু কষ্ট হতে পারে। রাশিয়া ও ইউক্রেন বিশ্বের বড় রপ্তানিকারক দেশ। তাদের যুদ্ধের প্রভাব হিসেবে প্রধানমন্ত্রী জনগণকে বারবার সতর্ক করছেন। বিশ্বের অর্থনৈতিক মন্দার পূর্বাভাস হিসেবে আমাদের সতর্ক হতে হবে।’

চুয়াডাঙ্গার কৃষি খাতের সম্ভাবনার প্রসঙ্গ তুলে ধরে কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, চুয়াডাঙ্গার কৃষি হবে বাংলাদেশের মডেল। আধুনিক, উন্নত এবং কৃষকের জন্য লাভজনক কৃষি হলো অর্থকরী কৃষি। ফলমূল, শাকসবজিতে বিপ্লব ঘটবে চুয়াডাঙ্গায়।  আপাতত জ্বালানি তেলের দাম কমানোর সুযোগ নেই জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। তাই আপাতত তেলের দাম কমানোর সুযোগ নেই। তবে শুধু কৃষকের স্বার্থে সারের দাম আর বাড়াবে না সরকার। কোনো মানুষ যাতে খাদ্যে কষ্ট না পায়, সে জন্য সরকার সব সময় চেষ্টা করছে। সারের ওপর সরকার ভর্তুকি দিচ্ছে জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী বলেন, এ দেশের ৭০ শতাংশ মানুষ এখনো কৃষির সঙ্গে জড়িত। এখন থেকে কৃষির আয় বাড়াতে হবে। যাতে করে কৃষকেরা বা এর সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের জীবন মান আরও উন্নত করতে পারেন। সেই লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে, সারের ওপর ভর্তুকি দিচ্ছে। কৃষির বিভিন্ন খাতে সরকারের সহযোগিতার কারণে সব ধরনের সবজির উৎপাদন তুলনামূলক বেড়েছে।

মন্ত্রী বলেন, রিজার্ভ চুরি করার কোনো সুযোগ নেই। রিজার্ভের টাকা কিভাবে খরচ হয়েছে সেটা জানতে হবে। জ্বালানি তেল, গ্যাস, সার বিশ্ববাজারে দাম বৃদ্ধি হয়। সেটা তো আমাদের কিনতে হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তো কোনো গুপ্তধন নেই। তার নিজস্ব কোনো টাকা নেই। তাই রিজার্ভ থেকেই খরচ করতে হচ্ছে। তিনি বলেন, সারাবিশ্বেই দুর্ভিক্ষ শুরু হয়েছে। আমাদের সজাগ থাকতে হবে। সাধারণ মানুষের কিছুটা কষ্ট হবে। আমরা এগুলো কাটিয়ে উঠবো ইনশাআল্লাহ।

কৃষিমন্ত্রী এর আগে এশিয়ার বৃহত্তম কৃষি বীজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান দত্তনগর কৃষি খামার পরিদর্শন এবং জীবননগর উপজেলার সন্তোষপুরে কৃষক জাহিরুল ইসলামের ক্ষেতের গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের ক্ষেত, সদর উপজেলার রাঙ্গিয়ারপোতায় দেশের প্রথম বাণিজ্যিক আনারবাগান পরিদর্শন করেন। বিকেলে কৃষিমন্ত্রী দামুড়হুদার ইব্রাহিমপুর মেহেরুন্নেছা পার্কে নবান্ন উৎসব, কৃষিপ্রযুক্তি মেলা ও কৃষক সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন এবং কৃষকদের মধ্যে কৃষি যন্ত্রপাতি বিতরণ করেন। সবশেষে আলমডাঙ্গা কলাকেন্দ্রের শিল্পীদের অংশগ্রহণে মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়। এর আগে, কৃষিমন্ত্রী চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার বিএডিসির দত্তনগর খামার পরিদর্শন করেন। একই উপজেলার উচ্চ ফলনশীল জাতের পেঁয়াজ খামার পরিদর্শন করেন। দেশে খাদ্য ঘাটতি ও দুর্ভিক্ষের শঙ্কা উড়িয়ে দিয়ে কৃষিমন্ত্রী বলেন, দেশে এবার প্রচুর পরিমাণ আমন ধান উৎপাদন হয়েছে। ফলে দুর্ভিক্ষের কোনো শঙ্কা নেই। দেশে পর্যাপ্ত খাদ্যশস্য উৎপাদন হয়েছে। কোনো দুর্ভিক্ষ হবে না, খাদ্য সংকট হবে না। তবে ইউক্রেনের যুদ্ধ চলমান থাকলে মানুষের একটু কষ্ট হতে পারে। রাশিয়া ও ইউক্রেন বিশ্বের বড় রপ্তানিকারক দেশ। তাদের যুদ্ধের প্রভাব হিসেবে প্রধানমন্ত্রী সবাইকে বারবার সতর্ক করছেন। বিশ্বের অর্থনৈতিক মন্দার পূর্বাভাস হিসেবে আমাদের সতর্ক হতে হবে।

এর আগে এশিয়ার বৃহত্তম কৃষি বীজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান দত্তনগর খামার এবং চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার রাঙ্গিয়ারপোতা গ্রামে দেশের প্রথম বাণিজ্যিক আনারবাগান ও জীবননগর উপজেলার সন্তোষপুরে জাহিরুল ইসলামের গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের ক্ষেত পরিদর্শন করেন কৃষিমন্ত্রী। বিকেলে জনতা ইঞ্জিনিয়ারিং ও ১৯৯৬ ব্যাচের বন্ধুদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত ফ্রেন্ডস এগ্রো প্ল্যান্টের কৃষিবাগান পরিদর্শন করেন। পরে দামুড়হুদা উপজেলার ইব্রাহিমপুর মেহেরুন্নেছা শিশুপার্কে নবান্ন উৎসব, কৃষি প্রযুক্তি মেলা ও কৃষক সমাবেশে প্রধান অতিথি থেকে কৃষকদের মধ্যে কৃষি যন্ত্রপাতি বিতরণ করেন মন্ত্রী।

দর্শনা অফিস জানিয়েছে, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক দর্শনার হৈবতপুরে মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি সংগ্রহশালা ও নবান্নধান কর্তন কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেছেন। মন্ত্রীর আগমনে বেশ কয়েকদিন ধরেই পারকৃষ্ণপুর-মদনা ইউনিয়ন এলাকায় সাজ সাজ রবে পড়ে যায়। অজপাড়া গায়ে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীর আগমনে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায় ইউনিয়নবাসীর মধ্যে। যে কারণে মন্ত্রীকে দেখতে দলেদলে সমবেত হতে দেখা যায় দলমত নির্বিশেষে ইউনিয়নের সকল শ্রেণি পেশার মানুষকে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক গাড়ি বহর যোগে হৈয়বতপুর ৫ শহীদের স্মৃতি স্তম্ভে পৌঁছুলে জেলা পুলিশের একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার প্রদান করে। মাননীয় মন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের সংসদ সদস্য হাজি আলী আজগার টগরসহ নেতৃবৃন্দ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি সংগ্রহশালার ফলক উন্মোচন করে কর্মসূচির সুচনা করেন। পরপরই তিনি স্মৃতি পুষ্পমাল্য অর্পণ করেছেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের সংসদ সদস্য হাজি আলী আজগার টগর, চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব সায়েদুল ইসলাম, চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন, চুয়াডাঙ্গা জেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আজাদুল ইসলাম আজাদ, চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান মঞ্জু, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অবসরপ্রাপ্ত মহাপরিচালক কৃষিবিদ হামিদুর রহমান, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা উপকমিটির সদস্য আব্দুর রাজ্জাক খান রাজ, দামুড়হুদা উপজেলা চেয়ারম্যান আলি মুনছুর বাবু, জীবননগর উপজেলা চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান, দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার সানজিদা বেগম, উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজি সহিদুল ইসলাম। ইউপি চেয়ারম্যান এসএএম জাকারিয়া আলমের প্রাণবন্ত উপস্থাপনায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা লিয়াকত আলী, রুস্তম আলী, জেলা পরিষদের সদস্য অ্যাড. মুন্সি সিরাজুল ইসলাম, জীবননগর উপজেলা আ.লীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম ঈশা, আয়েশা সুলতানা লাকী, আ.লীগ নেতা মুন্তাজ আলী প্রমুখ। শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক।

জীবননগর ব্যুরো জানিয়েছে, জীবননগর উপজেলায় গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের ক্ষেত পরিদর্শন করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক এমপি। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার সময় তিনি জীবননগর উপজেলার সন্তোষপুর গ্রামে গ্রীষ্মকালীন একটি পেঁয়াজের ক্ষেত পরিদর্শন করেন। এ সময় মন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে ছিলেন চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের সংসদ সদস্য হাজি মো. আলী আজগার টগর, কৃষি সচিব মো. সায়েদুল হক, চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মো. আমিনুল ইসলাম খান, পুলিশ সুপার আবদুল্লাহ আল মামুন, চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান মনজু, চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজাদুল ইসলাম, জীবননগর উপজেলা চেয়ারম্যান হাজি মো. হাফিজুর রহমান, চুয়াডাঙ্গা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বিভাস চক্র সাহা, জীবননগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি উপাধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আবু মো. আব্দুল লতিফ অমল, উপজেলা সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম মোর্তূজা, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম ঈশা, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আয়েশা সুলতানা লাকি, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শারমিন আক্তার, অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন, কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আরিফ হোসেন প্রমুখ।

দামুড়হুদা প্রতিনিধি জানিয়েছেন, দামুড়হুদার ইব্রাহিমপুর মেহেরুননেছা শিশু পার্কে কৃষি মেলা ও কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধায় ইব্রাহিমপুর মেহেরুননেছা শিশু পার্কে কৃষি মেলা ও কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। নবান্ন উৎসব উপলক্ষে কৃষি মেলা ও কৃষক সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষিমন্ত্রী কৃষিবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. আব্দুর রাজ্জাক। কৃষি মন্ত্রালয়ের সচিব সায়েদুল ইসলামের সভাপতিত্বে কৃষক সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের সংসদ সদস্য হাজি আলী আজগার টগর, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বেনজীর আলম, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক হামিদুর রহমান, ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক শাহজাহান কবীর, কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক দেবাশীষ সরকার, চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আজাদুল ইসলাম আজাদ, চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান, ম্যাপ এগ্রো ইন্ডা. লি. পরিচালক ড. এআর মালিক, চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দার টোটন, চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, দামুড়হুদা উপজেলা আ.লীগের সভাপতি মাহফুজুর রহমান মনজু ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অর্থ পরিকল্পনা উপ-কমিটির সদস্য আব্দুর রাজ্জাক খান রাজ। এ সময় অতিথি ছিলেন চুয়াডাঙ্গা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) আবু তারেক, চুয়াডাঙ্গা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক বিভাস চন্দ্র শাহা, দামুড়হুদা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলি মুনছুর বাবু, দামুড়হুদা উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজি মো. শহিদুল ইসলাম, দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার সানজিদা বেগম, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তালহা জুবায়ের মাশরুর প্রমুখ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন দামুড়হুদা সার্কেল সহকারী পুলিশ সুপার মুন্না বিশ্বাস, দামুড়হুদা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি ফেরদৌস ওয়াহিদ, জুড়ানপুর ইউপি চেয়ারম্যান সোহরাব হোসেন, দামুড়হুদা সদর ইউপি চেয়ারম্যান হযরত আলী প্রমুখ। নবান্ন উৎসব উপলক্ষে কৃষি মেলা ও কৃষক সমাবেশস্থলে প্রধান অতিথি কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাকের আগমনের সাথে সাথে ফুলেল শুভেচ্ছা দিয়ে বরণ করা নেয়া হয়। পরে কৃষি মেলার বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন তিনি।

পাঁচমাইল প্রতিনিধি জানিয়েছেন, চুয়াডাঙ্গার সরোজগঞ্জ জনতা ইঞ্জিনিয়ারিং পরিদর্শন করেন কৃষিমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ড. আব্দুর রাজ্জাক এমপি। গতকাল মঙ্গলবার বিকেল ৩টার দিকে পরিদর্শন করেন। প্ররিদর্শন কালে আরো উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের সংসদ সদস্য আলী আজগার টগর এমপি। সরোজগঞ্জ জনতা ইঞ্জিনিয়ারিং স্বত্বাধিকারী মো. ওয়ালিউল্লাহ, পরিচালক অমিদুল হাসান (রাকিব), চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক আমিনুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) আবু তারেক, চুয়াডাঙ্গা সদর থানার (ওসি) মাহাবুবুর রহমান কাজল, চুয়াডাঙ্গা সাবেক পৌর মেয়র রিয়াজুল ইসলাম টোটন জোয়ার্দ্দার, চুয়াডাঙ্গা পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আলাউদ্দিন হেলা, চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের নির্বাহী সদস্য অ্যাডভোকেট বেলাল হোসেন, চুয়াডাঙ্গা জেলা কৃষক লীগের সাবেক সভাপতি হাজি আজিজুল হক, কুতুবপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজি মজিবর রহমান, কুতুবপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল ইসলাম জমির, কুতুবপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক রাকিবুল, সরোজগঞ্জ ক্যাম্প ইনচার্জ সিকদার মতিয়ার রহমান, এসআই তাইফুজ্জামান, এএসআই আলমগীর হোসেন, কুতুবপুর ইউনিয়নের কৃষি সুপারভাইজার মোস্তাফিজুর রহমান। এছাড়াও আরও উপস্থিত সরোজগঞ্জ বাজার উন্নয়ন কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক আশিকুর রহমান, প্রচার সম্পাদক জিল্লর রহমান।

এছাড়া, আরও পড়ুনঃ

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More