আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী : সতর্ক করলো জাতিসংঘ

মাথাভাঙ্গা মনিটর: বিশ্ববাসী আরেকটি ‘নাকবা’র সাক্ষী হতে পারে বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘের একটি বিশেষ কমিটি। শুক্রবার ওই কমিটির পক্ষ থেতকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‘জাতি নির্মূলের’ অভিযোগ আনা হয়। আরও বলা হয়, ফিলিস্তিনিদের জন্য ‘অকল্পনীয় দুর্ভোগ’ ডেকে এনেছে ইসরায়েল। উল্লেখ্য, ১৯৪৮ সালের ১৪ মে ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা হয়। মানচিত্রে যে স্থানে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হয় সেখান থেকে গণহারে ফিলিস্তিনিদের স্থানচ্যুতি ঘটে। এজন্য ১৫ মে নাকবা দিবস হিসেবে পালন করেন ফিলিস্তিনিরা। এ সপ্তাহের শুরুতে গাজার উত্তর থেকে লাখ লাখ ক্ষুধার্ত ফিলিস্তিনিকে বহিষ্কার ও তাদেরকে ছয়টি শিবিরে আটকে রাখার পরিকল্পনা করে ইসরায়েল। ওই পরিকল্পনার পরই এমন মন্তব্য করল জাতিসংঘের বিশেষ কমিটি। এদিকে ফিলিস্তিনিদের যেকোনও জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতি তাদের মনে ‘নাকবা’ বা ‘বিপর্যয়ের’ স্মৃতি জাগিয়ে তোলে।

এছাড়া, আরও পড়ুনঃ

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়, কিন্তু ট্র্যাকব্যাক এবং পিংব্যাক খোলা.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More