ডুসাক’র ইফতার মাহফিল বিদায় ও বরণ অনুষ্ঠিত

স্টাফ রিপোর্টার: বর্ণাঢ্য আয়োজন ও শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতির মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ঢাকা ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন অব চুয়াডাঙ্গা (ডুসাক) এর নবীনবরণ, বার্ষিক ইফতার মাহফিল ও বিদায় অনুষ্ঠান। গতকাল মঙ্গলবার টিএসসির পাসে উচ্চতর মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্রের অডিটোরিয়াম অনুষ্ঠিত আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন ডুসাক’র প্রধান উপদেষ্টা ও পৃষ্ঠপোষক বিশিষ্ট সাংবাদিক আহমেদ পিপুল, বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ পাবলিক কলেজের লেকচারার মো. আব্দুল মান্নান, বিসিএস কনফিডেন্সের সিনিয়র শিক্ষক মো. রুহুল আমিন মল্লিক, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ডা. সাইফুল্লাহ রাসেল,ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. জাফর হোসাইন, পেট্রোবাংলার সহকারী পরিচালক আব্দুল মান্নান, এমআর লজিস্টিক বিডির এমডি মো. এখলাছ উদ্দীন সুজন, দৈনিক সকালের সময়ের সম্পাদক নুর হাকিম, যুগ্ম জেলা জজ শাহিনুর আক্তার, ডুসাকের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মো. জাহাঙ্গীর আলম, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সহ-সভাপতি ফরিদা পারভীন, ডুসাকের সাবেক সভাপতি মো. নাইমুল হক রিংকু, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি কাজী সদরুল উলা বাবু, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হাসিব হাসান, ডুসাকের সাবেক সভাপতি খন্দকার হাসানুজ্জামান পলাশ, ডুসাকের সদ্যবিদায়ী সভাপতি মো. নাজমুল হোসাইন সুজন, ডুসাকের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম, ডুসাকের সদ্য বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিল ঢাকা মেডিকেল, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, সোহরাওয়ার্দী কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকাস্থ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে অধ্যায়নরত চুয়াডাঙ্গার শিক্ষার্থীরা। অনুষ্ঠানটি চুয়াডাঙ্গার সর্বস্তরের শিক্ষার্থীদের মিলন মেলায় পরিণত হয়। নতুন কমিটির সভাপতি রফিক উদ্দীন সাজ্জাদ ও সাধারণ সম্পাদক মাউনজিরা বিশ্বাস সুরভীর নেতৃত্বে সকলকে নিয়ে ডুসাক এগিয়ে যাবে। প্রধান পৃষ্ঠপোষক তার বক্তব্যে বলেন আলোকিত চুয়াডাঙ্গা গড়তে আমাদের সকলকে একসাথে কাজ করতে হবে। আগামীতে আরও বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনার জন্য উপদেষ্টাম-লী পরামর্শ প্রদান করেন। এছাড়া ১৫ জুনের ভেতর ডুসাক শিক্ষাবৃত্তি -২০২২ এর ফরম বিতরণ ও জমা নেয়ার কাজ শেষ করতে নির্দেশ প্রদান করেন। সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা একত্রিত হতে পারায় এক সুন্দর মিলনমেলার সৃষ্টি হয়। বিশেষত ঢাবিতে আগত নবীন শিক্ষার্থীরা সব থেকে বেশি উচ্ছ্বাসিত ছিল।

এছাড়া, আরও পড়ুনঃ

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More