রায়সা বিলে কর্মকর্তাদের সাথে নিয়ে নৌকা ভ্রমণ করলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক 

 

হাসমত আলী: নৌকা ভ্রমণ আমাদের দেশের মানুষের ঐতিহ্য। তাইতো প্রয়াত শিল্পী আব্দুল জব্বারের গাওয়া গানটি “ওরে নীল দরিয়া আমায় দেরে দে ছাড়িয়া বন্দি হইয়া মনুয়া পাখি হাইরে কান্দে রইয়া রইয়া”। ও নদীরে একটি কথা শুধাই শুধু তোমারে। নদী ও নৌকা বাংলাদেশের নিসর্গ, যা মুগ্ধ করে সকল মানুষকে। নৌকা ভ্রমণে আমাদের মনে প্রশান্তি আসে। অন্যান্য ভ্রমণের তুলনায় নৌকা ভ্রমণ অনেক বেশী আনন্দদায়ক। গতকাল শনিবার বিকালে চুয়াডাঙ্গার জেলা প্রশাসক ও তার পত্নীসহ জেলার প্রতিটি প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ দামুড়হুদার ঐতিহ্যবাহী কুড়–লগাছির রায়সা বিলের নৌকা ভ্রমণ ও প্রকৃতিক দৃশ্য বিলের সেই চেনারুপ বাংলাদেশের জাতীয় ফুল শাপলার বিল নামেও পরিচিত রায়সা বিলে শাপলার সৌন্দর্য উপভোগ করতে ছুটে আসলেন প্রকৃতি প্রেমী চুয়াডাঙ্গার জেলা প্রশাসক আমিরুল ইসলাম খান রায়সার বিলে। মিলেমিশে একাকার হয়ে গেলেন প্রকৃতি রঙে। বিলের মাথার উপর সুবিশাল আকাশ চারিদিকে পানি ফুরফুরে বাতাসে রায়সা বিলের চারিদিকে ঘুরে ঘুরে আনন্দ উপভোগ করলেন জেলার সকল অফিসার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) সাজিয়া আফরিন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আরাফাত রহমান, জেলা পরিষদ সচিব মিজানুর রহমান, আলমডাঙ্গা উপজেলার নির্বাহী অফিসার রনি আলম নুর, জীবন নগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরিফুল ইসলাম, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার শামিম ভুইঁয়া, আর ডিসি শেখ রাসেল, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সহিদুল আলম, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাহাদত হোসেন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নুর পিয়ারা বেগম, এনডিসি হাবিবুর রহমান, দর্শনা থানার অফিসার ইনচার্জ এ এইচ এম লুতফুল কবীর। আরো উপস্থিত ছিলেন কুড়ুলগাছি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. কামাল উদ্দীন, কুড়ুলগাছি বিল মালিক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ আলী, দামুড়হুদা উপজেলা জলমহল কমিটির সদস্য ও বিল মালিক মিল্টন, সাইদুর রহমান, মোশারফ হোসেন প্রমুখ।

এছাড়া, আরও পড়ুনঃ

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More