চুয়াডাঙ্গায় প্রতি বছর ৬ হাজার রোগীর চোখের ছানি অপারেশনের দরকার

স্টাফ রিপোর্টার: চুয়াডাঙ্গায় ‘জেলা সমন্বিত চক্ষু সেবা কার্যক্রম’র অ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার বেলা ১০টায় সদর হাসপাতাল মিলনায়তনে এ অ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় চক্ষু সেবার কার্যক্রম বৃদ্ধিতে সচেতনতার ওপর গুরুত্ব দেয়া হয়।
চুয়াডাঙ্গা জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান সিভিল সার্জন ডা. মো. সাজ্জাৎ হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অ্যাডভোকেসি সভায় পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের জেলা কনসালটেন্ট ডা. শফিকুল ইসলাম, সমাজসেবা অধিদফতরের উপ-পরিচালক সিদ্দিকা সোহেলী রশীদ, সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প কর্মকর্তা ডা. আওলিয়ার রহমান, সদর হাসপাতালের আরএমও ডা. ফাতেহ আকরাম, এমওসিএস ডা. সাজিদ হাসান, ইম্প্যাক্ট ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রশাসক ডা. শফিউল কবীর জিপু, সাইটসেবার্সের জেলা সমন্বয়কারী আল মামুন, রেডক্রিসেন্ট চক্ষু হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ওবাইদুল ইসলাম পারভেজ, ব্র্যাক আঞ্চলিক কর্মকর্তা ফারুক আহমেদ, সূর্যের হাসি ক্লিনিকের ম্যানেজার মুসতাক আহমেদ, এজিএম রবিউল হক ও রফিকুল ইসলাম এবং আরএম আব্দুল হান্নান উপস্থিত ছিলেন।
সভায় জানানো হয়, চুয়াডাঙ্গায় আদ্ব-দ্বীন হাসপাতাল, রেডক্রিসেন্ট চক্ষু হাসপাতাল, ইম্প্যাক্ট ফাউন্ডেশন, ব্র্যাক ও সূর্যের হাসি ক্লিনিক চক্ষু সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। জেলায় প্রতি বছর ৬ হাজার রোগীর চোখের ছানি অপারেশনের দরকার। কিন্তু প্রতি বছর ৩ হাজার রোগীর চোখের অপারেশন হয়। এটিকে কিভাবে বাড়ানো যায়। ধান ও ভুট্টার মরসুমে চোখের রোগ বেশি দেখা যায়। চোখের ছানি অপারেশনের জন্য আদ্ব-দ্বীন হাসপাতাল ভ্রাম্যমাণ চিকিৎসা সেবা দিয়ে থাকে।
অ্যাডভোকেসি সভায় সিভিল সার্জন ডা. সাজ্জাৎ হাসান বলেন, স্বাস্থ্য বিষয়ে কাজ করার জন্য সিভিল সার্জন অফিসকে জানাতে হবে। মানুষের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। যে সকল প্রতিষ্ঠান চক্ষু সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করে তাদের মধ্যে সমন্বিত চক্ষু সেবা কার্যক্রম জোরদার করতে হবে।

এছাড়া, আরও পড়ুনঃ

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More