হাসাদাহ প্রতিনিধি: দর্শনার কেরু অ্যান্ড কোম্পানী না খোলার কারণে জীবননগর উপজেলার তারিনীবাস গ্রামের আখচাষিরা অনিশ্চয়তায় পড়েছেন। জীবননগর উপজেলার হাসাদাহ ইউনিয়নের অধীনে শুধুমাত্র তারিনীবাস গ্রামের কৃষকেরা আখ চাষ করে থাকেন। এবছর লক্ষ্যমাত্রা একশ একরের বেশী। এবারের মরসুমে বেশি বৃষ্টিপাত হওয়ায় নিচু জমিতে আখ চাষ করার কারনে জলাবদ্ধাতা থাকায় আখ মরতে শুরু করেছে।
কেরু অ্যান্ড কোম্পানি না খোলার কারণে আখচাষিরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। আখচাষি আতিয়ার রহমান জানান, সময়মতো চিনিকল খুললে প্রায় অর্ধেক আখ মিলে চলে যেতো। কেরু মিল খুলতে দেরি করার কারণে তারিনীবাস গ্রামের আখ মরে শুকাতে শুরু করেছে। ১ বছরের ফসল আখ যে হারে বিনষ্ট হচ্ছে তাতে আখচাষিরা চরম আকারে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কেরু কোম্পানির উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ যদি এখনও মিল খুলে আখ সংগ্রহ করে তাহলে আখচাষিরা আর্থিক দিক দিয়ে বাঁচবে বলে আখচাষিরা দাবি করছে।