আলমডাঙ্গায় মাইক্রোবাস স্ট্যান্ড স্থাপনের দাবিতে মাইক্রোবাস মোটর শ্রমিক ও মালিকদের যৌথ আলোচনাসভা

আলমডাঙ্গা ব্যুরো: আলমডাঙ্গায় মাইক্রোবাস স্ট্যান্ড স্থাপনের দাবিতে মাইক্রোবাস মোটর শ্রমিক ও মালিকদের যৌথ আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার মাইক্রোবাস স্ট্যান্ডে এ আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনাসভায় মাইক্রোবাস মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি রফিকুল ইসলাম রঞ্জু শেখের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা বাস ট্রাক সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের আলমডাঙ্গা শাখার সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন। এসময় তিনি বলেন, আলমডাঙ্গায় প্রায় ৮০টি মাইক্রোবাস ও প্রাইভেট কার রয়েছে। যা ধনীদের পথ চলার নিত্যদিনের সঙ্গী। এছাড়াও রাষ্ট্রীয় কাজে চাহিবামাত্র দিতে আমরা বাধ্য থাকি। গত করোনাকালীন করোনায় আক্রান্ত রোগীদের চলাচলের জন্য অ্যাম্বুলেন্সের পাশাপাশি একমাত্র পরিবহন ছিলো মাইক্রোবাস। যেখানে করোনা রোগীর কথা শোনামাত্র অনেকে পালিয়ে যেতো। সেখানে আমাদের মোটর শ্রমিক ভায়েরা তাদেরকে নিয়ে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ছুটে যেতেন। কিন্তু আমাদের নির্দিষ্ট বসার কোনো স্থান নেই। আমরা আলমডাঙ্গা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে দীর্ঘদিন ধরে অস্থায়ী মাইক্রোবাস স্ট্যান্ড হিসেবে ব্যবহার করছি। আলমডাঙ্গায় বাস ও ট্রাক টার্মিনাল আসে। মাইক্রোবাস রাখার কোন স্থান নেই। এসময় তিনি আরও বলেন, আমরা মাইক্রোবাস মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের সকলে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, আলমডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার, উপজেলা চেয়ারম্যান ও পৌর মেয়রের নিকট আবেদন জানাচ্ছি আমাদের একটি নির্দিষ্ট মাইক্রোবাস রাখার স্ট্যান্ডের ব্যবস্থা করে দিতে। বিশেষ অতিথি ছিলেন মাইক্রোবাস মালিক মীর লাল্টু, সাবেক চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন, হাজি আজিজুল হক, আবুল খায়ের, সাইফুল ইসলাম, লাভলু মিয়া, রুবেল মিয়া, চুয়াডাঙ্গা জেলা বাসট্রাক সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের আলমডাঙ্গা শাখার সহ-সভাপতি আমিরুল। মাইক্রোবাস মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক রানা আহমেদের উপস্থাপনায় উপস্থিত ছিলেন মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়নের সোহেল রানা, মিরাজ হোসেন, মিলন, তরিকুল ইসলাম, মন্টু, রাসেল, হাবীব, রাজু, ডালিম, খোকন, আকাশ, সুমন, রনক, সাইফুল, মানিক, ফারুক, বাপ্পি প্রমুখ।

এছাড়া, আরও পড়ুনঃ

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More