দৈনিক মাথাভাঙ্গার সরোজগঞ্জ প্রতিনিধি জিয়ার মায়ের ইন্তেকাল

স্টাফ রিপোর্টার: দৈনিক মাথাভাঙ্গার সরোজগঞ্জ প্রতিনিধি জিয়াউর রহমান জিয়ার মা নুরজাহান বেগম ইন্তেকাল করেছেন। তিনি ঈদের দিন বুধবার রাত ৮টার দিকে নিজবাড়িতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন (ইন্না….রাজেউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৬০ বছর। নুরজাহান বেগম চুয়াডাঙ্গা সদরের সরোজগঞ্জ শাহাপুর গ্রামের শহিদুল ইসলামের স্ত্রী। গত বুধবার সকাল ১০টায় শাহাপুর মাঝেরপাড়া ঈদগা ময়দানে জানাজা শেষে কবরস্থানে দাফন করা হয়। মৃত্যুকালে তিনি স্বামী, ২ ছেলে ও ১ মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। সাংবাদিক জিয়াউর রহমান জিয়ার মা নুরজাহান বেগমের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন দৈনিক মাথাভাঙ্গা পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সভাপতি সরদার আল আমিন। তিনি শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছে মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেছেন। এছাড়াও শোক জানিয়েছেন দৈনিক মাথাভাঙ্গা পত্রিকার বার্তা সম্পাদক আহাদ আলী মোল্লাসহ মাথাভাঙ্গা পরিবার। মরহুমের জানাজায় অংশগ্রহন করেন চুয়াডাঙ্গা বিএনপির সদস্য ও কুতুবপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম নজু, সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম নুরু, বুড়োপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নুরুল ইসলাম, আনদাবাদ ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক মজিবর রহমান, কুতুবপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি রবিউল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন, যুগ্মসম্পাদক নাসির উদ্দিন মাস্টার, সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দিন খাজা, শঙ্করচন্দ্র ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ও ইউপি সদস্য লিটন শেখ ওরফে টিটন, সিনিয়র সহসভাপতি আব্দুল মান্নান, সাধারণ সম্পাদক আশরাফ উদ্দিন রুবেল, সাংগঠনিক সম্পাদক খোরশেদ আলম বিশ^াস, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা যুবদলের সাবেক যুগ্মআহবায়ক হাসমত আলী, কুতুবপুর ৩নং ওয়ার্ড আ.লীগের সভাপতি আরশাদ আলী, সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা নাসির উদ্দিন, আবু বাক্কা, কুতুবপুর ৩নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি সাজেদুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক কবির হোসেন, বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্টস সমিতির চুয়াডাঙ্গা সরোজগঞ্জ শাখার কোষাধ্যক্ষ আব্দুল্লা আল মামুন টুটুল, মাজেদ আলী, রজব আলী ম-ল প্রমুখ। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দসহ এলাকার সাবেক ও বর্তমান জনপ্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন। দোয়া পরিচালনা করেন শাহাপুর মাঝেরপাড়া জামে মসজিদের পেশ ঈমাম মোহাম্মদ ঈমাম হুসাইন ও শাহাপুর মাদরাসার সুপার হাফেজ মোহাম্মদ মুদ্দাসফির হুসাইন।

এছাড়া, আরও পড়ুনঃ

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More