দেশের বিভিন্ন স্থানে পুলিশের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষ : নারায়ণগঞ্জে যুবদল কর্মী নিহত

বিএনপির ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সারাদেশে শোভাযাত্রাসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত

স্টাফ রিপোর্টার: বিএনপির ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনকালে গতকাল বৃহস্পতিবার সারাদেশে বিভিন্ন স্থানে পুলিশ ও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ব্যাপক সংঘর্ষ ও হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। বিএনপি কর্মীদের ইটপাটকেল নিক্ষেপের বিপরীতে শত শত রাউন্ড টিয়ার শেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপসহ গুলি ছুড়েছে পুলিশ। পুলিশের গুলিতে নারায়ণগঞ্জে শাওন নামে যুবদলের এক নেতা নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে বিএনপি।শাওন ফতুল্লার এনায়েতনগরের ৩নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের নেতা বলে নিশ্চিত করেছে জেলা বিএনপি। এ ঘটনায় নারায়ণগঞ্জ সরকারি তোলারাম কলেজ ছাত্রদলের যুগ্মআহ্বায়ক ফারুক খান সুজন গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন। এ সময় একটি বালিকা বিদ্যালয়ের ১৪ শিক্ষার্থী পুলিশের নিক্ষিপ্ত টিয়ার শেলে অসুস্থ হয়ে পড়ে। এছাড়া এ সংঘর্ষে ১৪ পুলিশ, সাংবাদিক, পথচারীসহ দেড় শতাধিক বিএনপি নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। তার বেশির ভাগই গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। টানা কয়েক ঘণ্টার এ সংঘর্ষে সাড়ে ৪ ঘণ্টার বেশি সময় অচল হয়ে পড়ে নারায়ণগঞ্জ শহর। রাস্তাঘাট শূন্য হয়ে পড়ার পাশাপাশি মানুষের মধ্যে ব্যাপক আতঙ্কের সৃষ্টি হয়। নিহত যুবদল নেতা শাওনের জন্য আজ সারা দেশে গায়েবানা জানাজা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। এছাড়া আগামীকাল সারা দেশে প্রতিবাদ সমাবেশ করবে দলটি। নেত্রকোনায় বিএনপি-পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষে ১৬ জন আহত হয়েছেন। সেখানে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গেলে ১২ জনকে আটক করে পুলিশ। অন্যদিকে সিরাজগঞ্জে বিএনপি-পুলিশ সংঘর্ষে ২০ জন ও মাদারীপুরের রাজৈরে পুলিশের লাঠিচার্জে ১০ জন আহত হয়েছেন। রূপগঞ্জে বিএনপি নেতার বাড়িঘরে হামলা-ভাঙচুরের পাশাপাশি পাথরঘাটায় ছাত্রলীগের হামলায় আহত হয়েছেন বিএনপির অনেক নেতা-কর্মী। মানিকগঞ্জে পুলিশের বাধায় প- হয়ে গেছে বিএনপির কর্মসূচি। কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে বিএনপির ৫০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে পুলিশ। বগুড়ার নন্দীগ্রামে স্থানীয় বিএনপির সভাপতিসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।

আমাদের নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, বিএনপি নেতাকর্মীরা বৃহস্পতিবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে শহরের ২ নম্বর রেলগেট এলাকায় বঙ্গবন্ধু সড়কে শোভাযাত্রা বের করলে পুলিশ বাধা দেয়। একপর্যায়ে সেখানে সংঘর্ষ শুরু হয়। বেলা ১২টা পর্যন্ত সেখানে থেমে থেমে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলে। এ সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে ঢিল ছুড়তে দেখা যায় বিএনপি কর্মীদের। অন্যদিকে পুলিশ টিয়ারশেল ছুড়ে তাদের সরানোর চেষ্টা করে। সংঘর্ষের সময় আহত শাওন প্রধান নামের একজনকে নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক নাজমুল হোসেন বিপুল সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, শাওন প্রধান নামে ২০ বছর বয়সি ওই যুবকের বুকে ‘গুলির চিহ্ন’ রয়েছে। হাসপাতালে  আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া আরও ২০ জন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।’ নিহত শাওন ফতুল্লার পঞ্চবটি নবীনগর এলাকার মৃত সাহেব আলীর ছেলে। তিনি যুবদলের কর্মী বলে দাবি করেছেন বিএনপির নেতারা। এদিকে সংঘর্ষের সময় পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পাশেই মর্গ্যান স্কুলে তখন পরীক্ষা চলছিল। সে সময় টিয়ারশেলের গ্যাসে অসুস্থ হয়ে পড়লে পাঁচ শিক্ষার্থীকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। জেলার পুলিশ সুপার গোলাম মোহাম্মদ রাসেল বলেন, ‘কোনো ধরনের পূর্বানুমতি ছাড়াই সড়ক অবরোধ করে কর্মসূচি পালন করছিলেন তারা। তাতে বাধা দিলে পুলিশের ওপর চড়াও হয় বিএনপির নেতাকর্মীরা। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল ছোড়া হয়। পুলিশ তখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিয়ারশেল ছোড়ে। সংঘর্ষের মধ্যে পুলিশের অন্তত ১৫জন সদস্য আহত হয়েছেন, তাদের মধ্যে পাঁচজনকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

চুয়াডাঙ্গায় জেলা বিএনপির উদ্যোগে আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় সাহিত্য পরিষদ চত্বরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির সদস্য খন্দকার আব্দুল জব্বার সোনা। প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব মো. শরীফুজ্জামান শরীফ। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য ও জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি এম জেনারেল ইসলাম, জেলা বিএনপির সদস্য ও জেলা মহিলা দলের সভানেত্রী রউফুন নাহার রিনা, জেলা বিএনপির সদস্য আবু বক্কর সিদ্দিক আবু, মির্জা ফরিদুল ইসলাম শিপলু, নুরনবী সামদানী, চুয়াডাঙ্গা পৌর বিএনপির সভাপতি মো. সিরাজুল ইসলাম মনি, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মো. মনিরুজ্জামান লিপ্টন, আলমডাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল জব্বার বাবলু, সাধারণ সম্পাদক আমিনুল হক রোকন, আলমডাঙ্গা পৌর বিএনপির সভাপতি আজিজুর রহমান পিন্টু ও সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান ওল্টু। সদর উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্মসম্পাদক আবুল কালাম আজাদের উপস্থাপনায় বক্তব্য রাখেন জেলা মৎস্যজীবী দলের আহ্বায়ক আবু বক্কর সিদ্দিক বকুল, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি সফিকুল ইসলাম পিটু, জেলা কৃষক দলের সদস্য সচিব চেয়ারম্যান তবারক হোসেন, জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক জাহিদ মো. রাজীব খান, জেলা জাসাসের সাধারণ সম্পাদক সেলিমুল হাবীব সেলিম, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মোমিন মালিতা, আইলহাস ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মিনাজ উদ্দিন, জেহালা ইউনিয়ন সভাপতি সাহিদ্দোজা মিল্টন, খাদিমপুর ইউনিয়ন সভাপতি শেরেগুল ইসলাম, ভাংবাড়ীয়া ইউনিয়ন সভাপতি টিপু সুলতান, কুমারী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম, ডাউকি ইউনিয়ন সভাপতি আবদার হোসেন, গাংনী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল হক আইনাল, খাসকররা ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক রাজা, হারদী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম, বাড়াদী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক শুকুর আলী, বেলগাছি ইউনিয়নের সিনিয়র সহসভাপতি ছমির উদ্দিন, নাগদাহ ইউনিয়নের যুগ্মসম্পাদক আলমগীর হোসেন, কালিদাসপুর ইউনিয়ন নেতা আনোয়ার হোসেন, মাখালডাঙ্গা ইউনিয়ন সভাপতি নূর গনি, পদ্মবিলা ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মাসুদ রায়হান কাজল, শঙ্করচন্দ্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আশরাফ উদ্দিন রুবেল, আলুকদিয়া ইউনিয়নের সহ-সভাপতি রোকনুজ্জামান রোকন, চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা ৬নং ওয়ার্ড সভাপতি ফারুক হোসেন স্বপন, ১নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশিদ, ৫নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান লাল, ২নং ওয়ার্ডের সহসভাপতি শাকের আলী, আলমডাঙ্গা পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক ওহিদুল ইসলাম বাবু, সদর উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক এমএইচ মোস্তফা, পৌর যুবদলের আহ্বায়ক বিপুল হাসান হ্যাজি, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক এসএম হাসান, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক রুবেল হাসান, চুয়াডাঙ্গা পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক কৌশিক আহমেদ রানা, সদর উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব মাহবুবুর রহমান, আলমডাঙ্গা উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক জাহিদ হাসান শুভ, পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক আতিক হাসনাত রিংকু ও আলমডাঙ্গা কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম লিমন, সদর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মহাবুল হক, পৌর বিএনপির সিনিয়র যুগ্মসম্পাদক হাফিজুর রহমান মুক্ত, সাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল আহমেদ মালিক সুজন, আলমডাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি আকতার হোসেন জোয়ার্দ্দার, সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, পৌর বিএনপির সিনিয়র যুগ্মসম্পাদক মহাবুল হক মাস্টার, সাংগঠনিক সম্পাদক আলী আজগর সাচ্চু, জেলা কৃষক দলের যুগ্মআহ্বায়ক তরিকুল আলম জোয়ার্দ্দার বিলু, সদর উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব কাউন্সিলর মহলদার ইমরান রিন্টু, জেলা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্মসম্পাদক জুয়েল মাহমুদ, সহসভাপতি সাইফুল ইসলাম, যুগ্মসম্পাদক আমান উল্লাহ আমান, আরিফ আহমেদ শিপ্লব, পৌর ছাত্রদলের সদস্য সচিব মাজেদুল আলম মেহেদী ও আলমডাঙ্গা উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব আল ইমরান রাসেল। শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন জেলা ওলামা দলের সদস্য সচিব মো. আনোয়ার হোসেন।

দামুড়হুদা প্রতিনিধি জানিয়েছে, দামুড়হুদায় বিএনপির ৪৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে দামুড়হুদা উপজেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর কর্মসূচি শুরু হয়। দামুড়হুদা উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মনিরুজ্জামান মনিরের সভাপতিত্বে দলীয় কার্যালয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সদস্য মোকাররম হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন দামুড়হুদা উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রফিকুল হাসান তনু। এ সময় উপস্থিত ছিলেন দামুড়হুদা সদর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আব্দুর রহিম, সাধারণ সম্পাদক কুতুব উদ্দীন, দামুড়হুদা সদর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক হায়দার আলী, উপজেলা যুবদল নেতা শামসুজ্জোহা পলাশ, জহিরুল ইসলাম রিপন, প্রভাষক আবুল হাশেম, মাহফুজুর রহমান জনি, রানা, তাইফুল, উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আফজালুর রহমান সবুজ প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে কেক কাটা হয়।

গাংনী প্রতিনিধি জানিয়েছেন, মেহেরপুর গাংনীতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বিএনপি। দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। দীর্ঘদিন পরে মাঠে নামার সুযোগ পেয়ে উদ্বেলিত ছিল নেতাকর্মীরা। আর বক্তৃতায় ছিল শোষণ আর শাসনের বিরুদ্ধে কঠোর বার্তা। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মেহেরপুর জেলা বিএনপির সহসভাপতি জাভেদ মাসুদ মিল্টন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা বিএনপি সভাপতি রেজাউল হক। বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান বাবলু, জেলা বিএনপি যুগ্মসম্পাদক আব্দুল আওয়াল, মনিরুজ্জামান গাড্ডু, যুগ্মসাংগঠনিক সম্পাদক জুলফিকার আলী ভুট্টো, গাংনী পৌর বিএনপি সাধারণ সম্পাদক মকবুল হোসেন মেঘলা, উপজেলা কৃষক দলের সভাপতি নাছির উদ্দীনসহ নেতৃবৃন্দ। বিএনপির পূর্ব ঘোষিত প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর এ কর্মসূচি পালন উপলক্ষে বিভিন্ন এলাকার নেতাকর্মীদের মাঝে উৎসাহ উদ্দীপনা। বিকেল ৫টার দিকে কুষ্টিয়া সড়ক, হাটবোয়ালিয়া সড়ক ও মেহেরপুর সড়কের দিক থেকে নেতাকর্মীরা বিক্ষোভ মিছিলসহ দলীয় কার্যালয়ের সামনে আসে। বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীদের হাতে ছিল দেশ ও দলীয় পতাকা। আবার কারো কারো হাতে দলীয় প্রতীক ধানের শীষ। তাদের মুখে ছিল সরকার বিরোধী নানা প্রকার সেøাগান। দীর্ঘদিন বিরোধী দলে থাকা আর প্রকাশ্যে কর্মসূচি করতে না পারার শিকল ভাঙার উচ্ছাস ছিলো তাদের মাঝে। তবে পুলিশের নানামুখী তৎপরতায় শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি সম্পন্ন হয়।

এছাড়া, আরও পড়ুনঃ

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More